বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা
এই দেশটি থেকে আমার কবিতার 'দর্শক' রয়েছেন !
বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
রাজধানী | সারায়েভো ৪৩°৫২′ উত্তর ১৮°২৫′ পূর্ব |
|||||||
বৃহত্তম শহর | capital | |||||||
রাষ্ট্রীয় ভাষাসমূহ | Bosnian Croatian Serbian |
|||||||
সরকার | Parliamentary democracy | |||||||
• | Presidency members | Nebojša Radmanović1 Haris Silajdžić2 Željko Komšić3 |
||||||
• | Chairman of the Council of Ministers |
Nikola Špirić |
||||||
• | High Representative | Miroslav Lajčák4 | ||||||
Independence | ||||||||
• | Formed | 29 August 1189 | ||||||
• | Kingdom established | 26 October 1377 | ||||||
• | Independence lost to Ottoman Empire |
1463 | ||||||
• | Independence from SFR Yugoslavia | March 1 1992 | ||||||
• | Recognized | April 6 1992 | ||||||
• | পানি (%) | negligible | ||||||
জনসংখ্যা | ||||||||
• | 2007 আনুমানিক | 3,935,000 (126th5) | ||||||
• | 1991 আদমশুমারি | 4,377,033 [১] | ||||||
মোট দেশজ উৎপাদন (ক্রয়ক্ষমতা সমতা) |
2005 আনুমানিক | |||||||
• | মোট | $31.1 billion (94th) | ||||||
• | মাথা পিছু | $9,168 (2007 estimate) IMF (77th) | ||||||
জিনি সহগ (2001) | 26.2 নিম্ন |
|||||||
মানব উন্নয়ন সূচক (2004) | 0.800 ত্রুটি: মানব উন্নয়ন সূচক-এর মান অকার্যকর · 62nd |
|||||||
মুদ্রা | Convertible mark (BAM) | |||||||
সময় অঞ্চল | CET (ইউটিসি+1) | |||||||
• | গ্রীষ্মকালীন (ডিএসটি) | CEST (ইউটিসি+2) | ||||||
কলিং কোড | 387 | |||||||
ইন্টারনেট টিএলডি | .ba | |||||||
১৪শ শতকে রাজপুত্র শাসিত বসনিয়া দক্ষিণের ডিউক শাসিত হার্জেগোভিনার সাথে মিলে একটি ক্ষণস্থায়ী মধ্যযুগীয় রাজ্য গঠন করেছিল। বর্তমান বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা রাষ্ট্রটিও অনুরূপ উত্তর ও দক্ষিণ ভাগে বিভক্ত। দেশটির উত্তরে ও পশ্চিমে ক্রোয়েশিয়া এবং দক্ষিণে ও পূর্বে সার্বিয়া ও মন্টেনিগ্রো প্রজাতন্ত্র। আড্রিয়াটিক সাগরে ক্রোয়েশিয়ার মাঝ দিয়ে বসনিয়ার প্রায় ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ তটরেখা আছে।
সারায়েভো বসনিয়ার রাজধানী ও বৃহত্তম শহর।
ইতিহাস
১৯৯৫ সালের গণহত্যা
যুগোশ্লাভিয়া ভেঙে যাওয়ার পর সার্বরা ১৯৯৫ সালের জুন মাসে সেব্রেনিচা শহরটি দখল করে নেয়। জাতিসংঘের ৮১৯ নম্বর প্রস্তাবে অনুযায়ী সেব্রেনিচা শহরটি নিরাপদ অঞ্চল বলে ঘোষণা করা হয়েছিল।কিন্তু সার্বরা জাতিসংঘের ডাচ শান্তিরক্ষীদের কোনো বাধা ছাড়াই শহরটি দখল করে সেখানে আশ্রয় নেয়া হাজার হাজার বেসামরিক মুসলমানকে হত্যা করে এবং হাজার হাজার নারীকে ধর্ষণ করে। রাতকো মিলাদিচের নেতৃত্বাধীন বর্বর সার্ব বাহিনী এই গণহত্যা চালায়।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এটাই ইউরোপে সংঘটিত সবচেয়ে বড় গণহত্যা ও জাতিগত শুদ্ধি অভিযান। ডাচ শান্তিরক্ষীদের নিস্ক্রিয়তার মুখে ও গ্রিক সেচ্ছাসেবী বাহিনীর সহায়তায় সার্বরা এই গণহত্যা চালায়। ১৯৯৫ সালে বসনিয়ান সার্ব বাহিনীর খ্রিস্ট্রান জঙ্গিদের হাতে এই হত্যাযজ্ঞের শিকার হন ৮,৩৭২ জন মুসলিম পুরুষ এবং বালক।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন