মঙ্গলবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৭

ভগবান শিবের নৈবেদ্য ভক্ষণ


ভগবান শিবের নৈবেদ্য ভক্ষণ



যেখান থেকে শালগ্রাম শিলার উৎপত্তি হয়, সেখানকার উৎপন্ন লিঙ্গে
রসলিঙ্গে ( পারদ লিঙ্গে )
পাষাণলিঙ্গে
রজতলিঙ্গে
স্বর্ণনির্মিত লিঙ্গে
দেবতাদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত লিঙ্গে
সিদ্ধগণদ্বারা প্রতিষ্ঠিত লিঙ্গে
স্ফটিক লিঙ্গে
এবং সমস্ত জ্যোতির্লিঙ্গে

বিরাজমান
ভগবান শিবের
নৈবেদ্য ভক্ষণ

চান্দ্রায়ণ ব্রতের সমান !

চান্দ্রায়ণ। এক চান্দ্রমাসব্যাপী পালনীয় ব্রত।
চান্দ্রায়ণ, প্রায়শ্চিত্তবিশে্ষ !

প্রায়শ্চিত্ত।
পাপমোচনের জন্য অনুষ্ঠান !
অথবা, স্বেচ্ছায় গৃহীত শাস্তি !
কখনও আবার চিত্তের বিশুদ্ধতাসাধনও প্রায়চিত্ত বটে !

চান্দ্রায়নিক।
চান্দ্রায়ণ ব্রতে দীক্ষিত। চান্দ্রায়ণিকব্রত উদ্‌যাপনকারী !



* সূত্র :  'সংক্ষিপ্ত শিবপুরাণ' গীতা প্রেস, পৃষ্ঠা ৫৪।

মুকুল রায়ের দীক্ষা


মুকুল রায়ের দীক্ষা



মুকুল রায়-এর দীক্ষা। ধর্মীয় দীক্ষা। সস্ত্রীক।
মুকুল-পত্নী কৃষ্ণা রায়।

সঙ্গে পরিবাররের অন্য লোকজন। পরিজন।

দীক্ষা নিলেন,  'রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন'-এর প্রেসিডেন্ট,  স্বামী স্মরণানন্দজির কাছ থেকে।

পাঁচঘন্টার দীক্ষা প্রক্রিয়া।

এরপর কী দীক্ষা নেবেন, বি.জে.পি.-র কাছ থেকে ?

একা, একাকী ?

কে কে থাকবেন, সঙ্গের সাথী ?

শুক্রবার, ২৭ অক্টোবর, ২০১৭

To Twitter.com-2


To Twitter.com-2




To Twitter.com

You cannot & should not BLOCK my LINK Posting, owing to over 1400 CHARACTERS !

Pranab Kumar Kundu

27/10/2017.

To Facebook.com, Google+.com, Twitter.com, Ethics Committee.

To Facebook.com, Google+.com, Twitter.com, Ethics Committee, ।।

FLIPKART-এর বিজ্ঞাপনে একদম অতিষ্ঠ হয়ে গেছি !

আমার কাজের সাথে, ওরা, ওদের বিজ্ঞাপন  'ট্যাগ'  করে দিয়েছে !

আমি বিরক্ত এবং হতাশ বোধ করছি !

এটা ব্যক্তি স্বাতন্ত্র ও ব্যক্তি-স্বাধীনতা বিরোধী !

আপনারা সম্মিলিতভাবে ব্যবস্থা নিন !

এছাড়া   PORSCHE PANAMERA-ও,   একই ধরণের কাজ করছে !

প্রণব কুমার কুণ্ডু।

২৭/১০/২০১৭।

বৃহস্পতিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০১৭

নাথুরাম গোডসে ও গান্ধিজি


নাথুরাব গোডসে ও গান্ধিজি






নাথুরাম গোডসে ও গান্ধিজি



শ্রী মিন্টু ঘোষের পোস্ট  শেয়ার করা হয়েছে !             শেয়ার করেছেন   শ্রী প্রণব কুমার কুণ্ডু।




Pranab Kumar Kundu.



Mintu Ghosh
7 ঘণ্টা ·


আমি গান্ধীকে কেন বধ করেছি...
পর্ব - 1
-------------------------------------------------------------------------
সুপ্রীম কোর্টের অনুমতি পাওয়ার পর প্রকাশিত হয় মাননীয় নাথুরাম গোডসের ভাষণ --- আমি গান্ধীকে কেন মেরেছি। 60 বছর এটা নিষেধ ছিল! আপনারা সকলেই জানেন --- 30 শে জানুয়ারী, 1948 গোডসে গুলি মেরে গান্ধীজিকে হত্যা করেছিলেন। গুলি মেরে উনি ঘটনা স্হল থেকে পালিয়ে যান নি! উনি আত্মসমর্পণ করেছিলেন! গোডসের সঙ্গে আরও 17 জনের বিরুদ্ধে মামলা শুরু হল। মামলা চলাকালীন প্রধান বিচারপতির কাছে অনুরোধ করা হয়,  যাতে নাথুরাম গোডসে তাঁর বক্তব্য রাখতে পারেন। অনুমতি তো মিলল,  কিন্তু শর্ত সাপেক্ষ! সরকারের নির্দেশ অনুসারে কোর্টের বাইরে যাওয়া চলবে না। পরে ওনার ছোট ভাই গোপাল গোডসে দীর্ঘদিন মামলা চালানোর পর ---- প্রায় 60 বছর পর অনুমতি পাওয়া যায়, সেই বক্তব্য,  সর্ব সমক্ষে রাখার।

1. নাথুরাম ভাবতেন --- গান্ধীজির অহিংসা এবং মুসলিম তোষণ নীতি,  হিন্দুদের কাপুরুষে রূপান্তরিত করে দিচ্ছে। কানপুরে গণেশ শঙ্কর বিদ্যার্থীকে মুসলিমরা নির্মম ভাবে হত্যা করে। আর যে গণেশজি গান্ধীজির ভাব ধারায় প্রভাবিত ছিলেন ---- তাঁর হত্যাকান্ডে গান্ধীজি চুপ রইলেন!

2. 1919 এর জালিয়ানওয়ালা বাগের হত্যাকান্ডে, দেশের সমস্ত মানুষ,  আক্রোশে ফুঁসছিল। এই নৃশংস হত্যাকারী,  খলনায়ক,  জেনারেল ডায়ারের বিরুদ্ধে মামলা করার জন্য গান্ধীকে অনুরোধ করা হয়। কিন্তু গান্ধিজি,  পরিস্কার মানা করে দেন!

3. গান্ধী খিলাফত আন্দোলনকে সমর্থন করে ভারতে সাম্প্রদায়িকতার বীজ,  বুনলেন! নিজেকে কেবল মুসলিমদের হিতৈষী হিসাবে হাভ-ভাবে বুঝিয়ে দিতেন। কেরালায় মোপলা মুসলিমরা 1500 হিন্দুকে হত্যা,  2000 হিন্দুকে ধর্মান্তরিত করল! গান্ধীজি বিরোধিতা পর্যন্ত করলেন না!

4. কংগ্রেসের ত্রিপুরা অধিবেশনে,  নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোস,  বিপুল সমর্থনে জয়লাভ করেন। কিন্তু গান্ধীর পছন্দের প্রার্থী ছিলেন, পট্টভি সীতা রামাইয়া! সুভাষ চন্দ্র বোসকে পরে বাধ্য করা হয়,  ইস্তফা দেওয়ার জন্য।

5. 23 শে মার্চ, 1931 --- ভগৎ সিংকে ফাঁসী দেওয়া হয়। সারা দেশের মানুষ,  এই ফাঁসি আটাকানোর জন্য গান্ধীজিকে অনুরোধ করেন। গান্ধীজি ভগৎ সিং এর কার্যকলাপকে,  অনুচিত মনে করে,  সেই অনুরোধ রাখেন নি!

6. গান্ধীজি কাশ্মীরের রাজা হরি সিংকে পদত্যাগ করতে বলেন --- কারণ কাশ্মীর মুসলিম বহুল রাজ্য! উনি হরি সিংকে কাশী গিয়ে প্রায়শ্চিত্ত করতে বলেন! অথচ হায়দ্রাবাদের নিজামের ক্ষেত্রে চুপ। গান্ধীজির নীতি ধর্ম বিশেষে বদলাত। পরে সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেলের সক্রিয়তায় হায়দ্রাবাদকে ভারতের সঙ্গে রাখা হয়।


!! আমি গান্ধীকে কেন মেরেছি !!
(পর্ব - 2)
------------------------------------------------------------------------
7. পাকিস্তানে,  হিন্দু নিধন যজ্ঞ চলছে তখন। প্রাণ বাঁচাতে বেশ কিছু হিন্দু ভারতে চলে আসেন। অস্হায়ী ভাবে আশ্রয় নেন দিল্লীর মসজিদে। মুসলিমরা এর জন্য বিরোধিতা শুরু করে। ভয়ঙ্কর শীতের রাতে মা-বোন-বালক-বৃদ্ধ সকলকে জোর করে মসজিদ থেকে বের করে দেওয়া হয়। নিরব রইলেন গান্ধীজি!

8. গান্ধী মন্দিরে কোরান পাঠ ও নামাজ পড়ার ব্যবস্থা করলেন! এর বদলে কোন মসজিদে গীতা পাঠের ব্যবস্থা করতে পারলেন না! অসংখ্য হিন্দু, ব্রাহ্মণ,  এর প্রতিবাদ করেছিলেন ---- গান্ধীজি আমলই দিলেন না!

9. লাহোর কংগ্রেসে সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটৈলের জয় হল, কিন্তু গান্ধী জেদ করে এই পদ নেহেরুকে দিলেন। নিজের ইচ্ছা সফল করানোতে উনি সিদ্ধহস্ত ছিলেন। ধরনা, অনশন, রাগ, বাক্যালাপ বন্ধ করা ---- এই কলাগুলির সাহায্যে যখন- তখন ব্লাকমেল করতেন। সিদ্ধান্তের ঠিক, কি ভুল, তাও বিচার করতেন না।

10.   14 ই জুন, 1947 দিল্লীতে অখিল ভারতীয় কংগ্রেস সমিতির বৈঠক ছিল। আলোচনার বিষয় ছিল ভারত বিভাজন। এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু অদ্ভুত ভাবে দেশ ভাগের প্রস্তাব গান্ধী সমর্থন করলেন। এই ইনিই একদিন বলেছিলেন ---- দেশ ভাগ করতে গেলে ওনার মৃতদেহের ওপর দিয়ে করতে হবে!
লাখ লাখ হিন্দু মারা গেলেও,  উনি চুপ থেকেছেন! মুসলিমদের কখনো শান্তি বজায় রাখার আদেশ দেন নি ---- যত আদেশ-উপদেশ শুধু হিন্দুদের জন্য!

11. ধর্ম নিরপেক্ষতার ছদ্মবেশে "মুসলিম তোষণ"-এর জন্ম দেন, গান্ধী। যখন হিন্দী ভাষাকে রাষ্ট্র ভাষা করার বিরোধীতা করল মুসলিমরা ---- স্বীকার করলেন গান্ধী!
অদ্ভুত এক সমাধান দিলেন --- "হিন্দুস্তানী" (হিন্দী ও' উর্দুর খিচরি)! বাদশাহ রাম, বেগম সীতা বলার চল শুরু হল!

12. কিছু মুসলমানের বিরোধিতায় মাথা নত করলেন আবার ---- "বন্দে মাতরম" কে জাতীয় সংগীত হতে দিলেন না!




!! আমি গান্ধীকে কেন বধ করেছি !!
(পর্ব - 3)
----------------------------------------------------------------------
13. গান্ধীজি বেশ কয়েকবার ছত্রপতি শিবাজী, মহারাণা প্রতাপ, গুরু গোবিন্দ সিংহকে,  পথভ্রষ্ট দেশভক্ত বলেছেন! কিন্তু সেখানে মোহাম্মদ আলি জিন্নাহকে "কায়দে আজম" বলে ডাকতেন!

14.    1931-এ জাতীয় কংগ্রেস,  স্বাধীন ভারতের জাতীয় পতাকা কেমন হবে,  তা নির্ধারণ করার জন্য একটি কমিটি তৈরী করে। এই কমিটি সর্ব সম্মতিতে ঠিক করেন ---- গেরুয়া বস্ত্রের পতাকা হবে,  যার মাঝখানে চরখা থাকবে। কিন্তু গান্ধীজির জেদে সেটা তেরঙ্গা করতে হয়!

15. যখন সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটৈলের উদ্যোগে সোমনাথ মন্দিরের পুনঃনির্মার্ণের প্রস্তাব সংসদে রাখা হয় ----- তখন উনি বিরোধিতা করলেন! এমনকি উনি মন্ত্রীমন্ডলেও ছিলেন না! কিন্তু অদ্ভুত ভাবে 13 ই জানুয়ারী, 1948 এ আমরণ অনশন শুরু করলেন --- যাতে সরকারি খরচে দিল্লীর মসজিদ তৈরী হয়! কেন এই দ্বিচারিতা? উনি হিন্দুকে হয়ত ভারতীয় ভাবতেনই না!

16. গান্ধীজির মধ্যস্হায় ঠিক হয় ---- স্বাধীনতার পর ভারত পাকিস্তানকে 75 কোটি টাকা দেবে। 20 কোটি শুরুতেই দেওয়া হয়। বাকি ছিল 55 কোটি। কিন্তু 22 শে অক্টোবর, 1947 পাকিস্তান কাশ্মীর আক্রমণ করে! পাকিস্তানের এই বিশ্বাস ঘাতকতার জন্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রীমন্ডল সিদ্ধান্ত নেয়,  বাকি টাকা আর পাকিস্তানকে দেওয়া হবে না। কিন্তু সেই বেঁকে বসলেন লাঠিধারী! শুরু করলেন আবার ব্ল্যাকমেল --- আবার অনশন। শেষে সরকার বাকি 55 কোটি টাকাও বিশ্বাসঘাতক পাকিস্তানকে দিতে বাধ্য হল!
এইরকম  জিন্নাহ,  ও অন্ধ পাকিস্তান প্রীতি দেখে বলতে পারি,  উনি প্রকৃতপক্ষে পাকিস্তানের রাষ্ট্রপিতা ছিলেন ---- ভারতের নয়। প্রতিটি মুহুর্তে পাকিস্তানের সমর্থনে কথা বলেছেন ---- সে পাকিস্তানের দাবি যতই অন্যায় হোক!




-------------------------------------------------------------------------
!! আমি গান্ধীকে কেন বধ করেছি!!
(পর্ব 4 )
------------------------------------------------------------------------
আদালতে দেওয়া নাথুরাম গোডসের কিছু বয়ানের বঙ্গানুবাদ।
" আমি ওনাকে অনেক শ্রদ্ধা করি। কিন্তু কোন দেশভক্তকে দেশ ভাগ ও একটি বিশেষ সম্প্রদায়ের পক্ষপাতিত্ব করার অনুমতি দিতে পারি না। আমি গান্ধীকে মারি নি ---- বধ করেছি --- বধ। গান্ধীজিকে বধ করা ছাড়া আমার কাছে আর কোন উপায় ছিল না। উনি আমার শত্রু ছিলেন না ---- কিন্তু ওনার সিদ্ধান্ত দেশের বিপদ ডেকে আনছিল। যখন কোন ব্যক্তির কাছে আর কোন রাস্তা থাকে না,  তখন ঠিক কাজ করার ভুল রাস্তা নিতে হয়।
মুসলিম লীগ ও পাকিস্তান নির্মাণে গান্ধীজির সমর্থনই আমাকে বিচলিত করেছে। পাকিস্তানকে 55 কোটি টাকা পাইয়ে দেবার জন্য গান্ধীজি অনশনে বসেন। পাকিস্তানে অত্যাচারের জন্য ভারতে চলে আসা হিন্দুদের দুর্দশা আমাকে স্তব্ধ করে দিয়েছিল। গান্ধীজির মুসলিম লীগের কাছে মাথা নত করার জন্য অখন্ড হিন্দু রাষ্ট্র সম্ভব হয়নি। ছেলের মাকে টুকরো করে ভাগ করতে দেখা,  আমার অসহনীয় ছিল। নিজ দেশেই যেন বিদেশি হয়ে গেলাম।
মুসলিম লীগের সমস্ত অন্যায় আব্দার উনি মেনে চলছিলেন। আমি সিদ্ধান্ত নিলাম ---- ভারত মাতাকে পুনরায় টুকরো হওয়ার হাত থেকে ও দুর্দশার হাত থেকে বাঁচানোর জন্য,  আমাকে গান্ধীজির বধ করতে হবে। আর সেইজন্যই আমি গান্ধীকে বধ করেছি।
আমি জানতাম এর জন্য আমার ফাঁসি হবে এবং আমি এর জন্য প্রস্তুত। আর এখানে যদি মাতৃভূমির রক্ষা করা অপরাধ হয় ----- তাহলে এরকম অপরাধ আমি বার বার করব ---- প্রত্যেক বার করব। আর যতক্ষণ না সিন্ধু নদী অখন্ড ভারতের মধ্যে না বাহিত হয় ---- আমার অস্থি ভাসিও না। আমার ফাঁসির সময় আমার এক হাতে কেশরীয়, জাফরান রঙের,  পতাকা ও অন্য হাতে,  অখন্ড ভারতের মানচিত্র যেন থাকে। আমার ফাঁসিতে চড়ার আগে অখন্ড ভারত মাতার জয় বলতে চাই।
হে ভারত মাতা --- আমার খুব দুঃখ যে আমি কেবল এইটুকুই তোমার সেবা করতে পেরেছি ।"


শেষ পর্ব ভিডিও। ফেসবুকে অন্যত্র খুঁজুন !

জয় হিন্দ ।


বুধবার, ২৫ অক্টোবর, ২০১৭

অমৃত ৩


অমৃত ৩



অমৃত


অমৃত।
যা চিন্তা করলে
অপার আনন্দনদী নীরে
আনন্দে
নিমগ্ন হওয়া যায় !

সেই রকম চিন্তাই
অমৃত !

তাই সুধা !
তাই পীযূষ !

সেই লালিপপ
সবাই চুষুক !

Facebook.com, Twitter.com, Google+com


Facebook.com
Twitter.com
Google+.com



মাননীয় মহাশয়গণ,

বিজ্ঞাপনের জ্বালায় অতিষ্ঠ হয়ে উঠছি !

বিজ্ঞাপনগুলি আমার  'পোস্টিং'-এর সাথে  'ট্যাগ'  করে রাখা হচ্ছে !

ফলে আমার প্রয়োজনীয়  'পোস্টগুলি'  করতে পারছি না !

সব লন্ডভন্ড হয়ে যাচ্ছে !

পোস্টিং-এর পাতাগুলো হারিয়ে যাচ্ছে !

আপনাদের কি কিছু করার আছে ?

প্রণব কুমার কুণ্ডু।
২৫/১০/২০১৭।

Facebook.com 8


Facebook.com



গত পরশু  ২৩/১০/২০১৭  তারিখে, ফেসবুকে, আমার স্মৃতিগুলো এলো, একবার নয়, কিছু সময়ের ব্যবধানে, দু'-দু'বার !

কিন্তু ওগুলো  'শেয়ার'  করা গেল না !

তার আগেই, দু'-দু'বার-ই, ফেসবুকের পাতা থেকে, অদৃশ্য হয়ে গেল !

ওগুলো কি আবার ফেসবুকে দেওয়া যায় ?

এর আগে  ২৫/০৯/ ২০১৭  তারিখেও ওরকম হয়েছিল !
ফেসবুক কোন ব্যবস্থা নেয় নি !

স্মৃতিগুলো তো  'বিজ্ঞপ্তি'তেও  দিয়ে দিতে পারেন !
আর,  বিজ্ঞপ্তিতে তো সমস্ত বিজ্ঞপ্তিগুলোই  থেকে যায় !
আপনাদের বিজ্ঞপ্তি চলে যায় কেন ?

প্রণব কুমার কুণ্ডু।
২৫/১০/২০১৭।




মঙ্গলবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৭

আচমনী


আচমনী



আচমনী।
আচমনসম্বন্ধী।

যা খেলে
আঁচাতে হয় !

ঘি-তেল দিয়ে রান্না খাবার !
ভাজা খাবার !
মাছ-মাংস-ডিম প্রভৃতি !

তবে ফল খেলে
ব্যতিক্রম !

আরেকটা
ব্যতিক্রম !

চুম্বন !

বৃহস্পতিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৭

প্রাকৃতাপ্রাকৃত


প্রাকৃতাপ্রাকৃত



প্রাকৃতাপ্রাকৃত !
মায়ায় সৃষ্ট !
চিচ্ছক্তিতেও সৃষ্ট !

চিচ্ছক্তি !
চৈতন্য শক্তি ! চিৎরূপা শক্তি !

প্রাকৃত + অপ্রাকৃত = প্রাকৃতাপ্রাকৃত !

প্রাকৃত। প্রাকৃতিক। স্বাভাবিক। লৌকিক।

অপ্রাকৃত।
পৃথিবীতে ঘটে না, এমন ! অলৌকিক ! অসাধারণ ! অস্বাভাবিক ! অনৈসর্গিক !
প্রাকৃত বা মায়িক জগতের বর্হিভূত ! অজাগতিক !

অপ্রাকৃত !
ধর্ম-মায়ায় সৃষ্ট !

ধর্ম-মায়ায় সৃষ্ট !
ব্রহ্ম !
পরমেশ্বর !
পরমাত্মা !
ঈশ্বর !
দেবতা প্রভৃতি !
এঁরা সব অলৌকিক গল্পের সত্ত্বা !

এবং, ওঁনাদের বাইরে,  অন্য সব, অলৌকিক গল্পের সত্তা !

সোমবার, ১৬ অক্টোবর, ২০১৭

Facebook.com 7


Facebook.com



গতকাল  ১৫।১০।২০১৭ তারিখে কোন স্মৃতি পাইনি !
গতকাল কোন স্মৃতি কি ছিল না ?




বুধবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৭

প্রেম


প্রেম

( গল্প )

"তুমি তো সারাদিন বাড়িতেই থাক ! "
" মাঝে মাঝে আমাদের বাড়ি আসতে পার ! "

" এলে কি হবে ? "

" গল্প হবে ! "
" তোমার কাছে অনেক কিছু শিখতে পাব ! "

" আমার কাছে আবার কী শিখবেন ? "

" কেন ? "
" প্রেম ! "
" প্রেম করা ! "

মেনকা


মেনকা


হিমগিরি কামিনী
মেনকা
মা মহামায়ার কাছে
একশত পুত্র
সর্ব কনিষ্ঠা এক কন্যার জন্য
বর প্রার্থনা করেছিলেন !

সেই প্রার্থনার ফল
তিনি পেয়েওছিলেন !



* সূত্র : 'সংক্ষিপ্ত শিবপুরাণ', গীতা প্রেস, পৃষ্ঠা ১৬৮।

মঙ্গলবার, ১০ অক্টোবর, ২০১৭

রাম


রাম


রামের সময়
অযোধ্যায়
বারনারী ছিল !

বাল্মীকি
তাঁর রামায়ণে
সেকথা লিখেছিলেন !

রাম কী তবে
নারী স্বার্থের অনুকূল 
না প্রতিকূল ছিলেন ?

লব-কুশ ২


লব-কুশ


লব-কুশকে
অবিকল
এক্বেবারে
রামের মতন
দেখতে ছিল !

লব-কুশ
জন্ম থেকে
প্রথম জীবন পর্যন্ত
বাল্মীকির
আশ্রমবাসী ছিল !

লব-কুশ
বরাবরই
ছিল
গন্ধর্বদের মতন
পরমসুন্দর !

লব-কুশ
মধুর
কণ্ঠস্বর বিশিষ্ট
ও সঙ্গীতজ্ঞান বিশিষ্ট
ছিল !

রামায়ণ গান 
গেয়ে গেয়ে
একতারা বাজিয়ে
সুর করে
গাওয়া হত !

রামায়ণ গানে
ছিল
সঙ্গীত-বিদ্যার
অপরূপ
মূর্ছনাতত্ত্ব !

বাল্মীকি


বাল্মীকি



রামায়ণ লেখার আগে
বাল্মীকি

পূর্ব দিকে মুখ করে
কুশের আসনে বসে

আচমন করে

কৃতাঞ্জলি হয়ে

যোগবলে

রাম-সীতা-লক্ষ্মণ
এঁদের চরিত্র-সন্ধান
করেছিলেন !

তারপর
রামায়ণ
লিখেছিলেন !

বাল্মীকি রামায়ণ


বাল্মীকি রামায়ণ



বাল্মীকি রামায়ণ।
উৎকৃষ্ট ছন্দ !
অত্যুৎকৃষ্ট অর্থ ও পদযুক্ত !

বহুসংখ্যক শ্লোকের সাহায্যে

রামের
সুখ্যাতিমূলক
কাব্য রচনা !

বাক্যে আছে
সমাস
সন্ধি
প্রকৃতি-প্রত্যয় !

আর কী নয় !

Facebook.com 7


Facebook.com 7



০৯/১০/২০১৭ তারিখে ফেসবুকে  'স্মৃতি'গুলো এসেছিল।

ভয়ানক ঝড়-বাতাস-বৃষ্টি ; লোডসেডিং ;  'ইউএসপি'  বসে গেল !

ছড়া ( আটত্রিশ )  থেকে আর পরের  'স্মৃতি'গুলো দেখতে পাই নি !

কোন  'বিজ্ঞপ্তি'ও  দেখি নি !

ঐ'স্মৃতি'গুলো  কি আবার দেওয়া যাবে ?


সোমবার, ৯ অক্টোবর, ২০১৭

রাম-সীতা-লক্ষ্মণ ওশূর্পণখা


রাম-সীতা-লক্ষ্মণ ও শূর্পণখা



রাম শূর্পণখার
শুধু টিকালো নাকই
কাটেন নি

বড় বড় কানদুটোও
কেটে
দিয়েছিলেন !

শূর্পণখার মুখটি
প্লেন
করে দিয়েছিলেন !

শুধু
কাজলপরা চোখদুটি
রেখে দিয়েছিলেন !

নারীর প্রতি
এই অত্যাচারে
সীতা খুব কেঁদেছিলেন !

তাই দেখে
লক্ষ্মণ
ভীষণ হেসেছিলেন !

পণ্ডিত


পণ্ডিত


যাঁরা
সকল কর্ম
জ্ঞানাগ্নি দ্বারা
দগ্ধ করেছিলেন

এক সময়ে
তাঁরা
পণ্ডিত ছিলেন !

জওহরলাল নেহেরুও
একজন
পণ্ডিত ছিলেন !

তেঁনার চারপাশের
তেঁনারই মতন
অনেক পণ্ডিতদের সাথে
তিনি মিলেছিলেন !

হিন্দু-মুসলিম
ধর্মের ভিত্তিতে
তেঁনারা
ভারত ভাগ
করেছিলেন !

নেহেরু
জিন্না
গান্ধি
দুই মাউনব্যাটেন
এঁনারা সবাই
ব্যাটন হাতে
দলবদ্ধ হয়েছিলেন !

নতুন রাষ্ট্র
পাকিস্থানের
সৃষ্টি
হয়েছিল !

নেহরু
নিজেকে
প্রধানমন্ত্রী
করেছিলেন !

নেহেরু
কাশ্মীর-সমস্যা
সৃষ্টি করেছিলেন !

নেহেরু
কাশ্মীর নিয়ে
রাষ্ট্রসঙ্ঘে
গিয়েছিলেন !

তাতে
কাশ্মীরের
মহা-সমস্যা
সৃষ্টি
করেছিলেন !

জওহরলাল নেহরু
সত্যিই
একজন মারাত্মক
পণ্ডিত ছিলেন !

কর্ম


কর্ম


কর্ম করতে গেলে

আমাদের

কর্মের তত্ত্ব
অকর্মের তত্ত্ব
অপকর্মের তত্ত্ব
বিকর্মের তত্ত্ব
নিষিদ্ধকর্মের তত্ত্ব
দুষ্কর্মের তত্ত্ব
সুকর্মের তত্ত্ব

সব
বুঝতে হবে !

কর্মের মধ্যে
জীবনের অর্থ
খুঁজতে
হবে !

তবেই না
সঠিক ভাবে
সৎকর্ম
সমাপন করতে

এবং
সৎকর্ম
সমাপন করাতে
পারা যাবে !

Facebook.com 6


Facebook.com 6



'স্মৃতি'গুলোর ব্যাপারে আপনারা নিয়মিত 'বিজ্ঞপ্তি'তে জানান দেন না কেন ?

আবার  'বিজ্ঞপ্তি'  থেকে সেগুলো  'উধাও'  হয়ে যায় কী ভাবে ?

সেখানে অন্যান্য সব  'বিজ্ঞপ্তি'গুলো ক্রমাগত থেকে যায় !

আপনাদের ব্যাপারটায় হচ্ছে টা কী ?

শূভানুধ্যায়ী---

প্রণব কুমার কুণ্ডু।

Facebook.com 5


Facebook.com 5



আপনারা এক বছরের আগের পুরনো  "স্মৃতি"গুলি  দেখাচ্ছেন।
তার জন্য ধন্যবাদ !

তবে গত ২৫/০৯/২০১৭ তারিখের 'স্মৃতি'গুলো, এলো এবং 'চলে' গেল !
আমি ওগুলো আবার  'দিতে'  বলেছিলাম।
কিন্তু আপনারা তা দেন নি !
আমি ব্যথিত হয়েছি !

তাছাড়া  ৭/১০/২০১৭ তারিখের 'স্মৃতি'গুলো  'চলে'  গেল !
ওগুলো কি ফের দেওয়া যায় না ?

দেখুন কী করা যায় !

ধন্যবাদ !

প্রণব কুমার কুণ্ডু।




রবিবার, ৮ অক্টোবর, ২০১৭

সৎবক্তা


সৎবক্তা



রাম ছিলেন
বুদ্ধিমান
ও সৎবক্তা।
শুধুই
সুবক্তা নন !

আমরা
সুবক্তার দিকে
নজর দিই !
সৎবক্তার দিকে
নজর দিই না !

কায়ব্যু্হ


কায়ব্যুহ



একই সঙ্গে
বহু দেহ ধারণ !
কে করবে বারণ ?

একই শরীরের
অবিকল
বহু শরীর !

তাহলে
চটপট খেয়ে নিয়ো
দুধ আর ক্ষীর !

অদেবমাতৃক


অদেবমাতৃক



বৃষ্টির জলের ওপর
যাকে
ফসলের জন্য
নির্ভর করতে
হয় না !

সে তো
সেচের জল !

বৃষ্টির জলের মতোই
অবিকল !

মহাদেবের অষ্টমূর্তি


মহাদেবের অষ্টমূর্তি


মহাদেবের 
অষ্টমূর্তি !
তখন মহাদেবের
সে যে কী স্ফূর্তি !

সব মূর্তি
অষ্ট ভৈরব !
তখন মহাদেবের
সে যে কী গৌরব !

এক মূর্তি
অন্য মূর্তিগুলোর প্রতি
উঁচায় 
দুই হাত !

মারামারি ! কাটাকাটি !
খুনোখুনি ! ঝুলোঝুলি !
ওরা যে ! ওরা যে !
অষ্টনামের অষ্টভৈরব অবতার !

মহাদেবের অভিশাপ


মহাদেবের অভিশাপ


মহাদেবের ভয়ানক অভিশাপে
সুখ-স্বর্গের শাপগ্রস্থ-ইন্দ্রপুত্র
নীল পোষাকের  নীলাম্বর !

মর্ত্যের ধর্মকেতু নামের
বলশালী ব্যাধের 
ঔরসে

তাঁর 
নবরূপে 
জন্মগ্রহণ !

সেই কারণে
নাম হয়
কালকেতু !

কিছুদিন
নীলাম্বর
থাকত হালতু !

কী
বলছ
ফালতু ?

শনিবার, ৭ অক্টোবর, ২০১৭

মহাদেবের কোপদৃষ্টি


মহাদেবের কোপদৃষ্টি



মহাদেবের
কোপদৃষ্টিতে
সূর্যও পড়েছিলেন !

সূর্য
ভস্মীভূত
হয়ে গিয়েছিলেন !

ঐ সুদূর
আকাশ থেকে
বারাণসীতে

ধপ করে
পতিত
হয়েছিলেন !

তখন সূর্য হয়েছিলেন
ভীষণভাবে
আর্ত !

নাম
হয়েছিল
লোলার্ক !

Facebook.com 4


Facebook.com 4



FLIPKART-এর বিজ্ঞাপন
বন্ধ করুন !

কাজে বড়ই
বিঘ্ন ঘটাচ্ছে !

ফেসবুকে 'লিঙ্ক'


ফেসবুকে  'লিঙ্ক'



যাঁর লিঙ্ক
তাঁর নিজের লিঙ্ক না হলে
'লাইক'  করবেন না !
'মন্তব্য' করবেন না !

অন্যের হয়ে করবেন না !

দলবদ্ধভাবেও করবেন না !

যদি দেখেন
ওগুলো করলেই
'বিজপ্তি'-তে চলে আসে
তবে ওগুলো
একদমই
বন্ধ করুন !

শুভেচ্ছা সহ

প্রণব কুমার কুণ্ডু।

ভারি অদ্ভুত


ভারি অদ্ভুত


মহুয়াফুল।
গুড়পুষ্প !

গুড়পুষ্প
জলে ভিজিয়ে
পচিয়ে
সেই রস থেকে
তৈরি হত
মদ !

সেই মদ
জ্বাল দিয়ে
তৈরি হত
মদের গুড় !

ভারি অদ্ভুত !

গুড়পুষ্প


গুড়পুষ্প


মহুয়া ফুল।
গুড়পুষ্প !

মহুয়া ফুল
জল দিয়ে
জ্বাল দিয়ে
যেখানে
গুড় বানানো
হত
দেটা গুড়াপ !

সেখানে
বড়ো করে
টাঙানো হত
মেরাপ !

ভীষ্ম ব্রা্‌হ্মণ্যবাদের সমর্থক ছিলেন


ভীষ্ম ব্রাহ্মণ্যবাদের সমর্থক ছিলেন



পিতামহ ভীষ্ম
পাণ্ডবদের
বলেছিলেন

'ধর্মপুত্র পাণ্ডবগণ !
তোমরা ব্রাহ্মণ
ধর্ম
ও শ্রীকৃষ্ণ আশ্রিত !'

ধর্মের
আশ্রিত থাকা
ভালো !

শ্রীকৈষ্ণের
আশ্রিত থাকাও
ভালো !

তবে
ব্রাহ্মণদের
আশ্রিত থাকা ?

ব্রাহ্মণদের কাছে
কী
পেয়েছেন ?

আর ব্রাহ্মণদের
কাছে
কী-ই-বা পাবেন ?

ওটা ভীষ্মের
ব্রাহ্মণ্যবাদের
পুনঃপ্রতিষ্ঠাকরণ !

যত জ্ঞানি-গুণী
প্রায় সব
ক্ষত্রিয় !

ব্রা্‌হ্মণরা
সেই হিসাবে
অপাঙক্তেয়  !



* সূত্র : 'ভাগবতের মণিমুক্তো', পৃষ্ঠা ১২, গীতা প্রেস।

শুক্রবার, ৬ অক্টোবর, ২০১৭

লক্ষ্মী


লক্ষ্মী



দেবী লক্ষ্মী
ভগবান শ্রীবিষ্ণুর পত্নী !
দেবী লক্ষ্মীর
অন্য নাম কমলা !

ভগবান বিষ্ণুর
অন্য নাম
শ্রীনারায়ণ !

লক্ষ্মী
সৌভাগ্যের
অধিষ্ঠাত্রী-দেবী !

লক্ষ্মীর জন্ম
মহর্ষি ভৃগুর ঔরসে
খ্যাতির গর্ভে !

ভৃগু
ব্রহ্মার মানস পুত্র।
ব্রহ্মা
ভৃগুকে
অন্যতম প্রজাপতিরূপে
নিযুক্ত করেন !

দক্ষসুতা খ্যাতির সাথে
ভৃগুমুনির বিবা্হ হয় !

বিষ্ণুপত্নী লক্ষ্মী
এঁদের কন্যা !
এবং এঁদের দুই পুত্র
'ধাতা' এবং 'বিধাতা' !

ভৃগু
ধনুর্বিদ্যার প্রবর্তক !

ভৃগু
ভৃগুবংশের আদিপুরুষ !

দেবরাজ ইন্দ্রকে
দুর্বাশা মুনির
অভিশাপের জন্য
একসময়ে
ত্রিলোক শ্রীহীন হলে
লক্ষ্মী
সাগরের জলে
ডুবে গিয়েছিলেন !

লক্ষ্মীর গায়ে
ভারি ভারি
সোনার
অনেক গয়নাগাটি
ছিল !
ফলে
সেগুলোর ভারে
লক্ষ্মী
সাগরের অথৈ জলে
একেবারে সাগরের তলে
তলিয়ে গিয়েছিলেন !

লক্ষ্মীর শরীরে
নিশ্চয়
মাছের মতো
কানকো ছিল !
তাই
জলের নীচে
শ্বাস-প্রশ্বাস চালাতে
অসুবিধা ছিল না !

এই লক্ষ্মী
সাগর মন্থনের
সময়ে
পুনরুত্থিতা হন !

তারপর থেকে
ভগবান বিষ্ণু
লক্ষ্মীকে
নিজের কাছে
নিয়ে নেন !

বিষ্ণু
লক্ষ্মীকে দিয়ে
শুধু
পা-টেপান
আর পা-টেপান !

লক্ষ্মীও সারাদিন ধরে
বিষ্ণুর
পা-টেপেন
আর পা টিপে যান !

এই লক্ষ্মী আবার
ত্রেতাযুগে
সীতারূপে
রাজা জনকের
কন্যা হিসাবে
পৃথিবী থেকে
উত্থিত হন !

আবার
দ্বাপর যুগের শেষে
লক্ষ্মী
রুক্মিণী রূপে
শ্রীকৃষ্ণের
ঘরণী হন !

বাণিজ্যে


বাণিজ্যে


বাণিজ্যে
লক্ষ্মীর বাস !
শাবাশ !

'বাণিজ্যে
বসতে লক্ষ্মীঃ' !
এতেও শাবাশ !

সেটা
কোন
বাণিজ্য ?

এমনি বাণিজ্যের
অধিদেবতা
গণেশ !

আর black-marketing
বাণিজ্যের অধিদেবতা
লক্ষ্মী !



লক্ষ্মীপুত্র


লক্ষ্মীপুত্র



লক্ষ্মীপুত্র !
লক্ষ্মীরূপা রুক্মিণীর
দশ পুত্র এবং এক কন্যা !
প্রধান পুত্র প্রদ্যুম্ন !
প্রদ্যুম্ন, কৃষ্ণের জ্যেষ্ঠ পুত্র !
জন্মান্তরে ইনিই ছিলেন, কামদেব !
ঐ যে, সেই কামদেব, যিনি শিবের তপোভঙ্গ করতে গিয়ে, নিজেই, শিবের কোপানলে দগ্ধ ও ভস্মীভূত হন ! সেই জন্য, অনেকের কাছে, কামদেব,   'কন্দর্প' ( অশরীরী ) !
প্রদ্যুম্ন, আশুরিক মায়া-বিদ্যায় শিক্ষিত ছিলেন !

লক্ষ্মীপুত্র !
লক্ষ্মীরূপা, জনক-কন্যা, সীতার পুত্রদ্বয় ! নাম, কুশ ও লব ! ওরা যমজ ! কুশ বড়। লব ছোট !

Original  লক্ষ্মীর, কোন সন্তান ছিল না !

Original  লক্ষ্মী, সন্তানহীনা ছিলেন !

ফলে, ভগবান শ্রীবিষ্ণু, বা,  ভগবান শ্রীনারায়ণও,  সন্তানহীন ছিলেন !


বৃহস্পতিবার, ৫ অক্টোবর, ২০১৭

অলক্ষ্মী ২


অলক্ষ্মী ২



অলক্ষ্মী ! অলক্ষ্মীও দেবতা ! দেবী ! লক্ষ্মীর  opposite  দেবী !
বলতে পারেন, দুষ্টলক্ষ্মী !
বলতে পারেন, দুর্ভাগের অধিষ্ঠাত্রী দেবী !

তবে অলক্ষ্মী, লক্ষ্মীর জ্যেষ্ঠা ভগিনী !

সমুদ্রমন্থনে, লক্ষ্মীর মতন, অলক্ষ্মীরও উত্থান !

তবে, না দেবতারা, না অসুররা, কোন পক্ষই, অলক্ষ্মীকে, আপন করে নেন নি !

পরে, দুঃসহ নামে এক মহাতপা মুনি, অলক্ষ্মীকে বিবা্হ করেন !

তবে, অলক্ষ্মীর ঝগড়াটে স্বভাবের জন্য, সেই ঝগড়ার জ্বালায়, মহাতপা দুঃসহ মুনিও, আলক্ষ্মীকে ত্যাগ করেন !



* সূত্র : 'সরল বাঙালা অভিধান', সুবলচন্দ্র মিত্র সংকলিত, পৃষ্ঠা ১৩২।

অলক্ষ্মী


অলক্ষ্মী



অলক্ষ্মী !
সমুদ্রমন্থনে, অলক্ষ্মীকেও পাওয়া গেছে !

অলক্ষ্মী
কালো গায়ের রঙ
দুই হাত
কালো শাড়ি বা নোংরা শাড়ি পরা
হাতে লোহার খাড়ু
গায়ে গুড়-চন্দন লেপা ( গা-চাটলে মিষ্টি লাগবে ! )
খ্যাংরা হাতে
মাঝে মাঝে গাধার পিঠে চড়ে বসেন ( শেতলা ঠাকুরানির মতন ! )
ঝগড়া করতে ভালোবাসেন
গরীব অবস্থার মধ্যেই জীবন কাটান !

কালীপূজার অমাবস্যায়, সকালের দিকে, গোবর ছেনে ছেনে,  অলক্ষ্মীর-পুতলি তৈরি করে, কালো ফুলে ( কালো ফুল পাবেন কোথায় ? ), বাঁ-হাত দিয়ে ( চাঁদ-সদাগর মা-মনসার গল্প মনে করুন ), চোখ বন্ধ করে,  অলক্ষ্মীর পূজা করতে হয় !

কুলো বাজিয়ে, সকাল সকাল, কিংবা সন্ধ্যেয়, অলক্ষ্মীকে বাড়ির বাইরে, বিসর্জন দিতে হয় !

পূজার নৈবেদ্য ইত্যাদির কথা কিছু বলা নেই !

পূজা যখন হয়, তখন, হিন্দুশাস্ত্র অনুযায়ী, পূজার মন্ত্রও নিশ্চয় থাকবে ! মন্ত্র-তো সংস্কৃতে ! অলক্ষ্মী তা বুঝবেন তো ?

আর পুরোহিতও থাকতে পারেন ! তাঁর কিছু রোজগারও হবে !

আপনি লক্ষ্মীকে যদি আদর করে ডাকেন,  ও-লক্ষ্মী ! আ-লক্ষ্মী ! ওরে-অ-লক্ষ্মী ! তখন এসে যাবে,  "অলক্ষ্মী" !



* সূত্র : 'পদ্মপুরাণ', উত্তর খন্ড।
* সূত্র : 'বঙ্গীয় শব্দকোষ', পৃষ্ঠা ১৯১।

মৌলবাদ ২


মৌলবাদ ২


হিন্দুদের ক্ষেত্রে
হিন্দুত্বের ক্ষেত্রে
মৌলবাদ নেই !

মৌল !
মূলসম্বন্ধীয় !
মূল থেকে উৎপন্ন !

হিন্দুরা আদিম !
হিন্দুরা সন্ধ্যাবেলায় জ্বালায়
তুলসীতলায় পিদিম !

হিন্দুবাদ-এ
হিন্দুরাষ্ট্র বিস্তারের
ব্যাপার নেই !

ধর্মের নামে
তরোয়ালের
ঝনঝনানি নেই !

যেটা আছে সেটা 
সুচিন্তিত
মানবতা বাদ !

মনুষ্যত্ববাদ !
হিন্দুবাদ !
হিন্দুত্ববাদ !

মৌলবাদ


মৌলবাদ


মৌলবাদ তো
হিন্দুদের ক্ষেত্রে
হয় না !

মৌলবাদ !
ইংরেজিতে
fundamentalism !

মৌলবাদ
ধর্মশাস্ত্রের অবৈজ্ঞানিক
অন্ধবিশ্বাস !

মৌলবাদ
একপ্রকার
উগ্রবাদী মোল্লাবাদ !

ওটা কেবল
উগ্রবাদী জেহাদবাদী 
মুসলিমদের মতবাদ !

সাধারণ মুসলমানেরা
অতি 
সাধারণ !

করেন নাকো
কোন ধরণের
বে-নিয়ম !

ফারসিতে  'বে'
সংস্কৃতে  'নিয়ম' !
দু'টি মিলে  'বেনিয়ম' !

Facebook.com

Facebook.com



২৫/০৯/২০১৭ তারিখের  'স্মৃতি' গুলো, আর আপনারা পাঠালেন না !

ফলে আমার দেখা হল না !

আপনাদের অসহযোগিতার জন্য, ধন্যবাদ দেব না !

প্রণব কুমার কুণ্ডু।



ঈশ্বরীমূল


ঈশ্বরীমূল



ঈশ্বরীমূল !

ঈশ্বরীমূল
গাছ না লতা ?

ঈশ্বরীমূল
লতা-পাতার
তীব্র গন্ধে
সাপেরাও
ঝিমিয়ে পড়ে !

তখন সাপগুলো
ধরে ধরে
মাথা কেটে বাদ দিয়ে
চামড়া ছাড়িয়ে
কেটে-কুটে
সাপের মাংসের  'স্যুপ'
রাঁধুন !

পাঁউরুটি দিয়ে
স্যুপ খান !

বাসি মাংস
পরের দিন খান !

বুধবার, ৪ অক্টোবর, ২০১৭

দেবী দুর্গা


দেবী দুর্গা



বিশ্বকর্মা, দেবী দুর্গাকে দিয়েছিলেন, একটা কুঠার !
দেবী দুর্গা, সেই কুঠার দিয়ে, শিবের রান্নার জন্য, কাঠ চেরাই করতেন !

বিশ্বকর্মা আর দিয়েছিলেন, মহাপ্রতিরোধকারী একটি শক্তিশালী কবচ !

আত্মরক্ষার জন্য, দেবী দুর্গার দরকার পড়েছিল, একটি কবচ !

দেবী দুর্গা সেই কবচ পরতেন !

মনে হয়, দেবী দুর্গা, কুসংস্কারাচ্ছন্ন ছিলেন !

যে


যে


যে ক্ষেত
লাঙ্গলের ফলার আঘাত
সহ্য করতে পারে না
সেই ক্ষেত
কখনও
উর্বর হয় না !

যে স্ত্রী তাঁর স্বামির
সঙ্গম-চেতনা সহ্য 
করতে পারে না
সেই স্ত্রী
সেই স্বামির
উপযুক্ত নয় !

যে পাথর
ছেনি-হাতুড়ির আঘাতে
ভেঙ্গে যায়
সেই পাথর দিয়ে
ভাস্কর্য তৈরি করা
যায় না !

সহ্য করা
কিছুটা কষ্ট সহ‍্য করা
আসহ্য হওয়া
নয় !
সহ্য করা মানবতা !
সহ্য করা মানবিকতা !


Facebook 2


Facebook 2



FLIPKART
একটি বিঘ্নসৃষ্টিকারী সংস্থা !
শুধু সৃষ্টি করে যায়, সমস্যা !
ওদের বিজ্ঞাপনগুলো বন্ধ করুন !
আমার স্বাভাবিক কাজে ভীষণ বিঘ্ন উৎপাদন করছে !
মনে হচ্ছে,
Flipkart-এর সঙ্গে আবার
Twitter-এর যোগসূত্র থাকচ্ছে !

ব্যবস্থা নিন !

আমাকে জানান !

খাসগেলাস


খাসগেলাস


খাসগেলাস !
অভ্র দিয়ে তৈরি
কাচবিশেষ !

সেই কাচ দিয়ে তৈরি
শোভাযাত্রা ইত্যাদিতে ব্যবহৃত
বাতিদান !

বিদেশি ভাষা
ইংরেজিতে
cut glass !

সোমবার, ২ অক্টোবর, ২০১৭

মায়ামুণ্ড


মায়ামুণ্ড


মায়ায় রচিত
কারো
মুণ্ডসদৃশ
মুণ্ডি !

মুণ্ড-এর
বিহনে
মায়ামুণ্ড-কেই
দেওয়া হয়
পিণ্ডি !

মায়াবীজ


মায়াবীজ


মায়াবীজ !
মা দুর্গার
বীজমন্দ্র
' হ্রিং !

তাহলে
কী
মা দুর্গাই
মায়া ?

যোগনিদ্রা

যোগনিদ্রা


শ্রীবীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র-এঁর
সুললিত কণ্ঠে
ঐতিহাসিক
ঐতিহ্যপূর্ণ
প্রাণপূর্ণ
চণ্ডীপাঠ

মহালয়ার
পূণ্যপ্রভাতে
শুয়ে শুয়ে
রেডিও-তে
শুনতে শুনতে
ঘুমিয়ে পড়ি !

মাঝে মাঝে
জেগে যাই !
আবার শুনি...

ওটাই
আমার
যোগনিদ্রা !

ভগবান বিষ্ণুর
যোগনিদ্রা
কী

এতদিনে
তা
বুঝলাম !

আমি
চৈতন্যবান
হলাম !

পেঁপে পাতায়


পেঁপে পাতায়


কচুর পাতায়
বৃষ্টির জলের
রূপ দেখেছ !

পেঁপে পাতায়
দেখেছ ?

দেখো !

একেবারে মুক্তা !

ঝলমল করবে !
ঈর্ষা জাগবে !

ঈশ্বর ৪


ঈশ্বর ৪


ঈশ্বর
অদৃশ্যমান জগতের
সৃষ্টি করেন !

কারণ
ঈশ্বর নিজেই
অদৃশ্য !

দৃশ্যমান জগৎ
নিজে নিজেই
সৃষ্টি হয় !

দৃশ্যমান জগতের
সমস্ত সৃষ্টি
মানুষের !
অন্যান্য প্রাণির !
উদ্ভিদ-দের !

দৃশ্যমান জগতের
সৃষ্টি করার

আরো নতুন নতুন
চিন্তা-ভাবনা করার

ক্ষমতা

অদৃশ্য ঈশ্বরের
নেই !

ঈশ্বর ৩


ঈশ্বর ৩


ঈশ্বর-এর
কেউ নেই
কিছু নেই !

অদৃশ্যমানতা
থেকে
অদৃষ্টমানতা থেকে
অদৃষ্টিগোচর থেকে
অদেখা আদেখা থেকে

সৃষ্টি হল
অদৃশ্য ঈশ্বর !

ঈশ্বর
অদৃশ্যই
থেকে গেলেন !

ঈশ্বর তাঁর
অদৃশ্য অস্তিত্ব
ধরে রাখলেন !

দৃশ্য ঈশ্বরের
অস্তিত্ব
নেই !

দৃশ্য-ঈশ্বর
অস্তিত্ব-শূন্য !

দৃশ্য-ঈশ্বর
বিরাট শূন্য !

রবিবার, ১ অক্টোবর, ২০১৭

মায়া ৪


মায়া ৪


মায়া।
প্রতিকূল।
কপট।

মায়াকল্পিত
অসত্য।

মায়া আবার
ক্ষেত্র বিশেষে
প্রজ্ঞা।

মায়া
পরমেশ্বরের
শক্তি।

মায়া।
বেদান্তে
দৃশ্যমান
মিথ্যাজগৎ
সত্যবলে
প্রতিভাত।

মায়া।
অবিদ্যা।
অজ্ঞান।

আবার
ব্রহ্মজ্ঞানে
মায়াউপগম
হেতু
সব ব্রহ্মময়।

বিজয়া



বিজয়া


সকলকে বিজয়ার প্রীতি ও শুভেচ্ছা !

গঙ্গোত্রীতে শিবের তপস্যা


গঙ্গোত্রীতে শিবের তপস্যা



গঙ্গাবতার তীর্থ !
সেটি গঙ্গোত্রী !

ব্রহ্মলোক থেকে
পৃথিবীতে
গঙ্গার শুভ অবতরণ !

এক সময়ে
গঙ্গোত্রীতেই

পরম পবিত্র
গঙ্গার

ভূতলে

অবতরণ হয়েছিল !

এখন
গঙ্গাবতরণ স্থল
সরে গিয়ে
গোমুখ !!

শিব
গঙ্গোত্রীতে
বহুদিন ধরে
তপস্যা
করেছিলেন !

শিবের  সঙ্গে
ধ্যানে
যোগ দেন

নন্দি-ভৃঙ্গি সমেত
কিছু শান্ত অনুচর !

প্রমথরা
শিবের
সেবা
করছিলেন !

তাঁরা সকলেই
মৌন
ছিলেন !

কয়েকজন আবার
শিবের
পাহারায়
নিযুক্ত ছিলেন !

শিব
গঙ্গাকে
প্রেম-ডোরে
বেঁধে রাখেননি !

ধরে রাখেননি !

গঙ্গার জল
ছেড়ে দিলেন !

শিব তো
সংস্কারমুক্ত
উদার
এবং
সদাশয় !

অগুনতি
মানুষের
তৃষ্ণা
মেটালেন !

শিব-মন্ত্র
'ওঁ নমঃ শিবায়ঃ' !

শিবের
একাক্ষর বীজ
' হৌঁ ' !

শিবলিঙ্গ।
শিবের লিঙ্গমূর্তি !

সদাশিব !
সতত
মঙ্গলময়
মহাদেব !

শিবের বাস
কৈলাস !
ওটা শিবলোক !

শিবের প্রতি
থাকুক
আমাদের সকলের
ভক্তি !

নারী


নারী


নারীরা
মায়ারূপিণী !

নারীসঙ্গ
মনে
নারীবিষয়ের
বাসনা
উৎপন্ন করে !

নারীরা
বিষয়বাসনার
মূল !

জ্ঞানপাপী !

পুরুষের
জ্ঞান
ও বৈরাগ্য
হরণ করে !

মস্তক আঘ্রাণ



মস্তক আঘ্রাণ


মস্তক আঘ্রাণ
এটা কী ?

মস্তক আঘ্রাণে
কী সিদ্ধান্তে
আসা যায় ?

ওটা তো
মাথার ঘাম
আর
মাথার
এবং
মাথার চুলের
নোংরার গন্ধ !

কাজেই
মাথা
ঘষিয়ে দিন !
গন্ধ
চলে দিতে
দিন !

তবে
হরমোনের
নিঃসৃত গন্ধের
রেশ
এবং
শরীরের বিপাকের
উপজাত পদার্থের
গন্ধ
মাথার ত্বক-কোষে
থেকে যাবে ...

মস্তক আঘ্রাণে
মস্তকের ত্বক-কোষের
সেই সব গন্ধই 
শুধু পাবেন !