মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই, ২০১৯

Hindu Deities & Sanskrit Are Integral Part of Japanese Culture | Benoy B...

মৃত্যুর পরে স্ত্রীর পুণ্যবলে পরলোকে স্বামির সাথে স্ত্রীর সর্বদা নাকি মিলন হয় !


মৃত্যুর পরে  স্ত্রীর পুণ্যবলে  পরলোকে স্বামির সাথে স্ত্রীর সর্বদা নাকি মিলন হয় !



প্রণব কুমার কুণ্ডু








































যশস্বী
ব্রাহ্মণদের মুখে
পবিত্র
বেদবাক্য শোনা যায় !

মৃত্যুর পরে 
স্ত্রীর পুণ্যবলে 
পরলোকে  স্বামির সাথে
স্ত্রীর সর্বদা নাকি মিলন হয় !



* 'শ্রীমদ্‌বাল্মীকীয় রামায়ণ', পৃষ্ঠা ১৭, শ্লোক ১৭, গীতা প্রেস।


পতি থেকে বিচ্ছিন্না


পতি থেকে বিচ্ছিন্না



প্রণব কুমার কুণ্ডু






































পতি থেকে বিচ্ছিন্না
পতিব্রতা নারী
জীবিত থাকতে
পারেন না !

যাঁরা
বিচ্ছিন্না থাকেন
তাঁরা
পতিব্রতা নারী হন না !



* 'শ্রীমদ্‌বাল্মীকীয় রামায়ণ', পৃষ্ঠা ২৬৩, শ্লোক ১৮, গীতা প্রেস।

পূর্ণিমা








Ramprasad Goswami একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন৷


Pinaki Kumar Das

পূর্নিমা শীলের কথা মনে আছে বাহে?
মনে না থাকলে তসলিমা নাসরীনের "লজ্জা"তে লিখা এই অংশটুকু পড়ে দেখতে পারেন।
"পূর্ণিমাকে ধর্ষণ করছে এগারোটি মুসলমান পুরুষ ভরদুপুরে ।
ধর্ষণ করেছে কারণ পূর্ণিমা মেয়েটি হিন্দু ।
পূর্ণিমাকে পূর্ণিমার বাড়ির উঠানে ফেলেন ধর্ষণ করেছে ওরা ।
পূর্ণিমার মাকে খুটিতে বেধেঁ রেখেছে,
চোখদুটো খোলা মার , তিনি দেখতে পাছেছন
তার কিশোরী কন্যার বিস্ফোরিত চোখে
যন্ত্রনা কাতর ।
পূর্ণিমার বোনটি উপুড় হয়ে পড়ে আছে মাকে শক্ত করে ধরে ।
উঠোনের হুড়োহুড়ি, পূর্ণিমার মা পাথর কন্ঠে মিনতি করছেন , 'বাবারা, একসাথে না , একজন একজন কইরা যাও ওর কাছে।'
এগারোটি উত্তেজিত পুরুষাঙ্গ তখন ধর্মের নিশান উড়ছে
পূর্ণিমার কান্না ছাপিয়ে পূর্ণিমার মা'র, গ্রামের কুলবধূটির তুমুল কান্নায় দুপুর দ্বিখন্ডিত , তিনি ভিক্ষে চাইছেন বাবাদের কাছে,
'যা করার আমারে করো , ওরে ছাইড়া দেও। '
পূর্ণিমাকে ছেড়ে দেয়নি ,পূর্ণিমার মাকেও দেয়নি , ছ' বছরের ছোট বোনটিকেও দেয়নি।"
হ্যাঁ, সেই পূর্নিমা রানী শীলের কথাই বলছি। অপরিসীম প্রানশক্তি নিয়ে যে মেয়েটি জন্ম নিয়েছিল, তাকে রুখার সাধ্য কার আছে? এই পূর্নিমাই জীবনযুদ্ধে হার না মানা সেই যুবতী। এক জীবন্ত মটিভেশন তাদের জন্য- যারা পান থেকে চুন খসলেই আত্মহত্যার জন্য মনস্থির করে ফেলেন।
আপনারা পূর্নিমাকে দেখে শিখে রাখুন,"জীবন অতীব সুন্দর।" পূর্নিমার মত আপনারাও জীবনের সকল আনন্দ নিয়ে বাঁচতে শিখুন। ওর মতই ধ্বংসস্তূপের মধ্যে নতুন করে জন্ম নিতে শিখুন।
এইবার সংরক্ষিত নারী আসনের জন্য মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন আমাদের শেষ হয়ে যাওয়া জীবনের নতুন করে জয়গান গাওয়া পূর্নিমা ।
মাননীয় দেশরত্ন শেখ হাসিনা, আমি মনেপ্রানে বিশ্বাস করি, আপনি পূর্ণিমা রানী শীলের বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখবেন। পূর্নিমার (Odhora Rani) জন্য রইলো আন্তরিক শুভেচ্ছা-শুভকামনা।🎺🎷📣
ইতি- Ameer Hassan
বিঃদ্রঃ- ঘটনা টি বাংলাদেশের ঘটনা।

পূর্ণিমা

শেয়ার করেছেন      প্রণব কুমার কুণ্ডু



আরব বিশ্ব


আরব বিশ্ব



প্রণব কুমার কুণ্ডু
















































আরব দেশসমূহ
অর্থাৎ আরব বিশ্ব মধ্যপ্রাচ্যে অবস্থিত হলেও
ইরান
ইসরাইল
তুরস্ক
আরব দেশ নয় !

কারণ ঐ তিনটি দেশের ভাষা যথাক্রমে
ফার্সি
হিব্রু
তুর্কি।

যে সকল দেশে ইসলাম ধর্ম প্রধান
এবং ভাষা আরবি
সে সকল দেশ
আরব দেশ !

বর্তমানে আরব লীগের
২২টি
আরবি ভাষী দেশ রয়েছে !



( সংগৃহীত )



সোমবার, ১৫ জুলাই, ২০১৯

hegde Wellness Speech - 5

hegde Wellness Speech - 5

ভারতে সনাতন পন্থী ধার্মিকদের হত্যার কিছু ইতিহাস



ভারতে সনাতন পন্থী ধার্মিকদের হত্যার কিছু ইতিহাস




প্রণব কুমার কুণ্ডু




Pranab Kumar Kundu


ভারতে সনাতন পন্থী ধার্মিকদের হত্যার কিছু ইতিহাস

ভাগ করেছেন প্রণব কুমার কুণ্ডু

Dev Chowdhury এই গোষ্ঠীতে সনাতন ধর্ম হিন্দু যোদ্ধা এর পোস্টশেয়ার করেছেন: 💥ALL BENGAL RSS💥রাস্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ💥।

সনাতন ধর্ম হিন্দু যোদ্ধা ফেসবুক থেকে

ওরা ৭১২ খ্ৰীষ্টাব্দ থেকেই মেতে উঠেছে ‘কাফের’ হিন্দুদের গর্দান নামিয়ে দেওয়ার খেলায়। পেট্রোডলারের দাসত্ববৃত্তিকারীরা অনেক চেষ্টা করেও শেষমেশ ৮ কোটি হিন্দুর গণহত্যার কথা মেনে নিতে বাধ্য হয়েছে। তাহলেও সেই গণহত্যাগুলিকে ‘অসাম্প্রদায়িক’ আখ্যা দিতে তারা সদা সচেষ্ট। কিন্তু বাস্তব এটাই যে, ‘কাফের’ হিন্দুদের হত্যা করে তাঁদের মহিলাদের ধর্ষণ ও মন্দিরগুলি ধ্বংস করে সেই মন্দিরের প্রতিষ্ঠিত দেব-দেবতাদের মূর্তি দিয়ে মসজিদের সিঁড়ি (যাতে সেগুলি পায়ে মাড়িয়ে চরম শান্তি পায় বিশ্বাসী মুসলমানেরা) বানানোর খেলায় সর্বদাই মেতে থাকত মুঘল-সুলতানি বর্বরেরা। আসুন, এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক – সেই রক্তে ভারতভূমির মাটি কর্দমাক্ত হওয়ার ঘটনাক্রম।

১) মথুরার গণহত্যা : ১০১৮ সালে মহাওয়ান জেলায় প্রায় ৫০,০০০ হিন্দুদের জলে ডুবিয়ে ও তলোয়ারের কোপে হত্যা করা হয়। সেইসঙ্গে হয় সেই জেলার ১,০০০ হিন্দু মন্দিরের ধ্বংসসাধন।

২) সোমনাথ মন্দিরের গণহত্যা : ১০২৪ সালে গুজরাটের প্রভাস পাটনে ৫০,০০০-এর বেশি হিন্দু হত্যার পর গজনী’র বর্বর মেহমুদ গুজরাট লুট করে ধ্বংস করে সোমনাথ মন্দিরকে।

৩) ১১৯৩ খ্রীষ্টাব্দে ও ১১৯৬ খ্রীষ্টাব্দে যথাক্রমে আজমেঢ় ও গোয়ালিয়র দুর্গে মোট ২ লাখ হিন্দুহত্যা হয়। প্রথমটির তত্ত্বাবধায়ক ছিল মেহমুদ ঘোরী ও দ্বিতীয়টির নায়ক ছিল কুতুবউদ্দিন আইবক নামক নরপশু।

৪) ১১৯৭ খ্ৰীষ্টাব্দে নালন্দা জেলায় (বিহার) প্রায় ১০, ০০০ বৌদ্ধ ভিক্ষুকে হত্যা করে বখতিয়ার খিলজি।

৫) এর কিছুকাল পর ১২৬৫ খ্ৰীষ্টাব্দে নেওয়াতের প্রায় সব রাজপুতের (সংখ্যায় ১লাখ) নিধনযজ্ঞ সাধিত হয় গিয়াসুদ্দিন বলবন নামক উন্মত্ত জেহাদীর রক্তপিপাসা শান্ত করার জন্য।

৬) ১৩২৩ খ্ৰীষ্টাব্দে ১২,০০০ নিরীহ হিন্দুর রক্তে প্লাবিত হয় পান্ড্যরাজ বংশের রঙ্গনাথস্বামী মন্দির (শ্রীরঙ্গম)। ১২, ০০০ প্রার্থনারত হিন্দুদের জবাই করে মহম্মদ-বিন-তুঘলকের বর্বর সেনাবাহিনী।

একই কায়দায় আজও চলছে অমরনাথ যাত্রীদের হত্যালীলা।

৭) ১৩৫৩ সালে বাংলার ১,৮০,০০০ হিন্দুদের শিরচ্ছেদের কারণে ফিরোজ শাহ তুঘলক তার পশুসম সেনাদের পুরস্কৃত করে।

৮) ১৩৬৬ সালে বিজয়নগরের পাশ্ববর্তী জেলাগুলিতে ঘটে এক বিভৎস হিন্দুমেধ যজ্ঞ। ৫,০০,০০০ হিন্দু হত্যা হয় বাহামনী’র মুসলিম সেনাবাহিনী দ্বারা। শুধু রায়চূড় দোয়াবেই ৭০,০০০ হিন্দুর (সব বয়সের) হত্যা হয়। রেহাই পাননি গর্ভবতী হিন্দু মহিলারাও। সেই জেলাগুলি পরিণত হয ধ্বংসস্তুপে।

৯) ১৩৯৮ সালে হরিয়ানায় তিমুরের হিংস্র, বর্বর ও উন্মত্ত নরপশুসম সেনা প্রায় ৪৫ লাখ হিন্দুর শিরচ্ছেদ করে। শুনতে অবিশ্বাস্য লাগলেও ওই কথা খাঁটি সত্য। তিমুর নামক নরপশুর নিজেরই বয়ান অনুযায়ী তার প্রত্যেক সেনা অন্ততঃ ৫০ থেকে ১০০ হিন্দু হত্যা করেছিল। তাহলে, তার ৯০,০০০ লোকের/ নরপশুর সেনাবাহিনী অন্ততঃ যে ৪৫ লাখ হিন্দু হত্যা করেছিল, সেকথা জলের মতো স্পষ্ট। সত্যিই, বাস্তব বড় রূঢ়। ১৩৯৮-এ এই তিমুর নামক নরপশু ভাটনের দুর্গের সব হিন্দুদের হত্যা করে। ঐ বছরের ডিসেম্বরে গাজিয়াবাদের লোনিতে প্রায় ১লাখ হিন্দু মহিলা ও শিশুদের বন্দী করে হত্যা করে এই একই নরপশু।

১৩৯৮ সালে দিল্লির প্রায় দেড় লাখেরও বেশি হিন্দুর গণহত্যা হয় তিমুরের হাতে। এই নরসংহার ও হিন্দুরক্ত দিয়ে হাোলি খেলার পর সেই নরপশু আনন্দ করে বলে, “মুসলিম সৈয়দ, উলেমা ও মুসলিম জনগণ ছাড়া পুরো শহরকে আমি ছারখার করেছিলাম”। তারপর দিল্লিতে হিন্দু মৃতদেহের খুলি দিয়ে পিরামিড বানানো হয়। বাকি জীবিত হিন্দুদের দাস বানিয়ে নেওয়া হয়। ১৩৯৯ খ্ৰীষ্টাব্দে মীরাটে ৩লাখ হিন্দুর রক্তবন্যা বয়ে যায় তিমুরের সেনাদের হাতে। কারণ কি ছিল জানেন? তিমুরের সেনারা হিন্দু মহিলাদের ধর্ষণ করতে চাইলে স্থানীয় হিন্দুরা প্রতিবাদ করেন। ‘গণিমতের মাল’-দের ধর্ষণের প্রতিবাদ ? ‘কাফের’-দের এতো সাহস ?

১০) ১৫২৭ -এর মার্চে উদয়পুর রাজ্যের খানুয়ায় ২লাখ হিন্দুর গণহত্যা হয়। এর মধ্যে ১লাখ রাজপুত বীরযোদ্ধা ছাড়াও ছিলেন সাধারণ নিরীহ হিন্দুরাও। এই হত্যালীলার নায়ক-‘বর্বর বাবর’। এরপর ১৫৬০-এ হয় গরহা-কাটাঙ্গা রাজ্যের ৪৮,০০০ হিন্দু চাষীর গণহত্যা। হত্যাকরী আর কেউ না। আমাদের ‘সেকু’ বুদ্ধিজীবীদের অত্যন্ত প্রিয় আকবর।

১১) ১৫৬৫ খ্ৰীষ্টাব্দে বিজয়নগর প্রত্যক্ষ করে ১লাখেরও বেশি হিন্দুর রক্তবন্যা। সুলতানি সেনারা এই সময়েই সেই শহরের অপূর্ব ভাস্কর্যমন্ডিত মন্দিরগুলির ধ্বংসসাধন করে। ১৫৬৮-র ফেব্রুয়ারীতে উদয়পুর রাজ্যের চিতোর দুর্গে আকবরের নির্দেশে ৩০,০০০ হিন্দুর হত্যা হয়। ৮,০০০ রাজপুত রমনী জেহাদী পশুদের থেকে নিজেদের দেহরক্ষার জন্য "জহরব্রত’ পালন করে ঝাঁপ দেন আগুনে। আর আজ কিনা হিন্দু বালিকারা পড়ছে ‘লাভ জিহাদ'-এর খপ্পরে? ছিঃ ছি! কি হল আমাদের সংস্কৃতির ?

১২) (১৬৬৮—১৭০৭) সালের মধ্যে সংঘটিত আজ পর্যন্ত হওয়া সমস্ত গণহত্যার সবচেয়ে কালো অধ্যায়। আমাদের এই ভারতভূমিতে। প্রায় ৪৬ লাখ হিন্দুর হত্যা হয় নরপশু ঔরঙ্গজেবের নির্দেশে।

এমনই এক হিন্দুগণহত্যা’র ঘটনা ঘটে বারানসীতে। সেখানে প্রায় ১,৫০,০০০ ব্ৰাহ্মণের নৃশংসভাবে হত্যা করার পর ঔরঙ্গজেব গঙ্গা ঘাট ও হরিদ্বারে হিন্দু ব্ৰাহ্মণের খুলি দিয়ে তৈরি করে এক পাহাড়, যা দেখা যেত ১০ মাইল দূর থেকেও! সত্যি, জানোয়ারেও যা করে না, ইসলামী জেহাদীরা তাও হাসতে হাসতে করে।

১৩) (১৭৩৮– ১৭৪০) সালে উত্তর ভারতে পারস্যের হামলাকারীরা ৩লাখের মতো হিন্দুর রক্তের হোলি খেলায় মেতে উঠেছিল।

১৪) লাহোরের কাছে ১৭৪৬-এ শিখদের দিতে হয়েছিল অমুসলিম হওয়ার মূল্য। প্রায় ৭,০০০ শিখদের হত্যা হয়েছিল জেহাদীদের হাতে।

১৭৬৩-তে পাঞ্জাবে প্রায় ৩০,০০০ শিখদের মেরে আফগান মুসলিম জেহাদীরা শিখ জনসংখ্যার প্রায় এক তৃতীয়াংশই নিশ্চিহ্ন করে দেয়।

১৫) ১৭৬১ সালে পানিপথের যুদ্ধে প্রায় ৭০,০০০ মারাঠী পুরুষ ও ২২,০০০ মারাঠী মহিলা ও শিশুদের দাস বানানো হয়। আফগান মুসলিমরা বড্ড মজা পেয়েছিল এত ‘গণিমতের মাল’ পেয়ে।

১৬) ম্যাঙ্গালোরে (শ্রীরঙ্গপত্তমে) প্রায় ৫,৬০০ দেশীয় খ্রীষ্টানদের হত্যা করা হয়েছিল টিপু সুলতান নামক নরপশুর নেতৃত্বে। এই নরপশুরাই কিন্তু ভারতীয় মুসলিমদের চোখে হিরো বা নায়ক। তাহলে এই হিরোর ফ্যানদের উদ্দেশ্য কি বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে ভারতীয়দের হিন্দুরা ?

১৭) ১৯২২-এ মোপলা বিদ্রোহের সময় ১০,০০০ হিন্দুর হত্যা হয় কেরালার মালাবারে। প্রায় ১লাখ হিন্দুর বিতাড়নও হয় সেখান থেকে। এর কৃতিত্ব গান্ধীর খিলাফৎ আন্দোলনের মুসলিম নেতাদের। পরে এরাই দেশভাগ করেও এখানেই থেকে যায় অবশিষ্ট ভারতকেও পাকিস্তান বানাতে।

১৮) ১৯৪৬-এর ১৫ই আগষ্ট থেকে ১৭ই আগষ্টে হওয়া ‘দ্য গ্রেট ক্যালাকাটা কিলিং’-এর শিকার হন ১০,০০০ হিন্দু। কোলকাতায় হিন্দু হত্যা হয় পাইকারী রেটে। মুসলিম লীগের নরপশুরা কোলকাতার পর নোয়াখালিতেও সেপ্টেম্বর থেকে অক্টোবরে (১৯৪৬) ৫,০০০ হিন্দুর কোরবানী’ করে। ১লাখ হিন্দুর ঠাই হয় ‘রিলিফ ক্যাম্পে’। পরে ভারত ভাগের সময় ১৪ই এপ্রিল ও ১৫ই এপ্রিল-এই দুই দিনে শুধু দিল্লিতে হত্যা হয় প্রায় ২৫,০০০ হিন্দুর। সারা ভারতে এই সংখ্যা ছিল প্রায় ১লাখ ৪০ হাজার।

কংগ্রেসী সেকুলার নেতারা তখন অহিংসার বুলি আউড়ে বেড়াচ্ছিল। অবশ্যই শুধু হিন্দুপ্রধান এলাকাগুলিতে!

১৯) ১৯৬৯-এ গুজরাতে বর্বর জেহাদীরা প্রায় ২০০ হিন্দুদের হত্যা করে। প্রত্যক্ষ মদতদাতা ছিল তৎকালীন কংগ্রেসের গুজরাত রাজ্য সরকার।

২০) একইভাবে হত্যা হয় ৫০০ বাঙালী হিন্দু শরণার্থীদের। স্থান ছিল ত্রিপুরার মান্তাই। সাল ১৯৮০।

২১) হাজারিবাগে ১৯৮৯-এর সেপ্টেম্বরে ৫৩ জন হিন্দুকে ও অক্টোবরে (১৯৮৯) প্রায় ৩৩১ জন হিন্দুকে জেহাদীরা হত্যা করে।

২২) ‘স্বাধীন’ ভারতে ১৯৯০ থেকে কাশ্মীরে শুরু করা হয় “হিন্দুমেধ যজ্ঞ”। প্রায় ৫০০ হিন্দুকে মারা হয় ও প্রায় ২লাখ কাশ্মীরী হিন্দু পন্ডিতদের বাধ্য করা হয় তাঁদের নিজের সম্পত্তি ত্যাগ করে কাশ্মীর ছাড়তে।

এরপর ১৯৯৮-এ ওয়ানাধামায় ২৩ জন হিন্দুকে গুলি করে মারা হয়। তারিখটা ছিল ২৫শে জানুয়ারী। ওই বছরেরই ১৭ই এপ্রিল মুসলিম সন্ত্রাসবাদীরা কাশ্মীরে (প্রাণকোটে), ২৬ জন হিন্দুকে আবারও হত্যা করে। না, এখানেই শেষ নয়। ১৯শে জুন (১৯৯৮) কাশ্মীরের চাপনারিতে আরও ২৫ জন হিন্দুর গণহত্যা হয় মুসলিম সন্ত্রাসবাদীদের দ্বারা।

১৯৯৮-তেই ৩৫ জন হিন্দুর (৩ রা আগষ্ট) হিমাচল প্রদেশের চম্বা জেলাতেও হত্যা হয়।

১৯৯২-এর ডিসেম্বর মাস থেকে শুরু করে ১৯৯৩ সালের জানুয়ারী মাসে দেশের অর্থনৈতিক রাজধানী মুম্বাই প্রত্যক্ষ করে ২৭৫ জন হিন্দুর গণহত্যা। হত্যাকারীরা সেই জেহাদী নরপশুরাই।

ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি করা নেতারাও মুসলিম তোষণের জন্য হিন্দু হত্যায় মোটেই পিছুপা না। হিন্দু হত্যাই যে মুসলিম ভোট পাবার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য চাবিকাঠি!

তাই তো ১৯৯০ সালের ৩০শে অক্টোবর উত্তরপ্রদেশের রামজন্মভূমি অযোধ্যাতেও অসংখ্যা হিন্দুর মৃত্যু হয় ‘মৌলানা” মুলায়ম সিং যাদবের নির্দেশে পুলিশের গুলি চালনায়।

১৯৯৪ সালের (১ম-২য়) অক্টোবরেও মারা হয় একইভাবে গুলি করে আরো ৬ জন হিন্দুকে।

২৩) মুসলিম সন্ত্রাসবাদীরা ২০০০ সালের ১লা আগষ্ট ৩০ জন অমরনাথ যাত্রীদের নৃশংভাবে হত্যা করে। এই “স্বাধীন” ভারতেরই অঙ্গরাজ্য জম্মু ও কাশ্মীরে ২০০১ সালের ৩রা আগষ্ট কিশতোয়ার গণহত্যা কাণ্ডে শহীদ হতে হয় আরও ১৯ জন হিন্দুদের - সেই ইসলামীক জেহাদীদেরই হাতে।

২৪) আরও এক বর্বর ঘটনা ঘটে ২০০২ সালের ২৭শে ফেব্রুয়ারী। স্থান- গুজরাটের আহমেদাবাদ। গোধরায় ৫৯ জন হিন্দুদের কংগ্রেসের এক মুসলিম কাউন্সিলারের নেতৃত্বে জেহাদী ও উন্মত্ত সন্ত্রাসীরা জীবন্ত পুড়িয়ে মারে। এই কাজে ১০০০-২০০০ মুসলিমের মদত ছিল আর এই কাজে প্রত্যক্ষভাবে অংশগ্রহণ করে ৩১ জন জেহাদী মুসলিম। শুধু তাই না- এর পরদিন (২৮ শে ফেব্রুয়ারী) দাঙ্গায় মৃত্যু হয় আরও ৭৯০ জন হিন্দুর।

২৫) ২০০২ সালে জম্মু ও কাশ্মীরের রঘুনাথ মন্দিরে জেহাদী হামলা হয় ২ বার। ২৮শে ফেব্রুয়ারী আর ২৪শে নভেম্বর। প্রথম হামলায় ১৪ জন হিন্দুর মৃত্যু হয়। মোট আহত হন ৬৫ জন হিন্দু। ২০০২ সালের ১৩ই জুলাই জম্মু ও কাশ্মীরের কাশিমনগরে ২৯ জন হিন্দুর গণহত্যা হয় মুসলিম জেহাদীদের দ্বারা। ওই সালের ২৪শে সেপ্টেম্বর গুজরাটের অক্ষরধামে মন্দিরে হামলা করে জেহাদী নরপশুরা হত্যা করে ২৯ জন হিন্দুদের। আহত হন ৭৯ জন হিন্দু। ওই সালের ১৪ই মে-র হামলায় জম্মু ও কাশ্মীরের বালুচকে ভারতীয় সেনা ও হিন্দু জনতা মিলিয়ে হত্যা হয় ৩১ জনের।

২০০২ সালে এত জায়গায় এত হিন্দুর হত্যা হলেও মেকি সেক্যুলার বুদ্ধিজীবিরা শুধু গোধরা পরবতী কান্ড নিয়েই ব্যস্ত। এমনকি গোধরাতেও যে প্রায় ৮০০ জন হিন্দুর মৃত্যু হল তা নিয়ে তারা নির্বিকারে। হিন্দু প্ৰাণের কোন দামই যে নেই এই পেট্রেডলারের দাসত্ববৃত্তিকারীদের কাছে।

২৬) ২০০৬ সালে মার্চে বারানসীতে বোমা বিস্ফোরণ প্রাণ নেয় ২৮ জন হিন্দুর। সঙ্কটমোচন হনুমান মন্দিরে পূজারত, প্রার্থনায় ব্যস্ত ২০১ জন হিন্দু আহত হন।

মিলিয়ে দেখুন আগের ঘটনাগুলির সাথে। এদের পূর্বপুরুষেরা একইভাবে, একই কায়দায় সোমনাথ মন্দিরে হিন্দু হত্যা করেছিল। করেছিল অন্যান্য মন্দিরগুলিতেও | সেই ট্র্যাডিশন সমানে চলছে। আগে শুধু ব্যবহার হত তরবারী, আর এখন হচ্ছে বন্দুক আর বোমা।

২৭) ২০০৬ সালের এপ্রিলে জম্মু ও কাশ্মীরের ডোডায় হয় আরও এক গণহত্যা। ইসলামী জেহাদীরা হত্যা করে। ৩৫ জন নিরীহ হিন্দুকে।

২৮) ২০০৮-এর ২৬শে নভেম্বর মুম্বইয়ে পাকিস্তানী নরপশুরা ১৬৪ জন অ-মুসলিমদের হত্যা করে। আহত হন ৬০০-রও বেশি। ১১ জন ইসরায়েলি ইহুদীদের হত্যা করার আগে তাঁদের ওপর হয় অমানবিক অত্যাচার। যৌনাঙ্গ (তাঁদের) চিরে দেওয়া হয় ব্লেড দিয়ে। নিজেদের লুটেরা ও খুনী পূর্বপুরুষদের ঐতিহ্য সুন্দরভাবে ধরে রাখা একেই তো বলে!

২৯) ২০১২-য় আসামে কংগ্রেস সরকারের প্রশ্রয় পেয়ে বাংলাদেশী অনুপ্রবেশকারীরা জুলাই মাসে আসামের বোড়ো, খ্ৰীষ্টান ও হিন্দুদের ওপর আক্রমণ করে। নিহত হন ৭৭ জন। বহিরাগত মুসলিমদের (বাংলাদেশীদের) দিয়ে দেশের হিন্দু নাগরিকদের হত্যাও চলে এই ভোট ভিখারী নেতাদের দেশে।

৩০) ২০১৩-য় উত্তরপ্রদেশের মুজফফরনগরে মুসলিম দুষ্কৃতীরা এক হিন্দু মেয়ের সম্মান নিয়ে খেলা করলে, সেই মেয়ের ভাই প্রতিবাদ করায় তাকে খুন করে মুসলিমরা। ক্ষমা না চেয়ে (এই জঘন্য কাজের জন্য) বরং মুসলিমরাই দাঙ্গা বাধিয়ে ওই সালের ২৫শে আগষ্ট থেকে ১৭ই সেপ্টেম্বরের মধ্যে ২০ জন হিন্দুকে হত্যা করে। আহত ও গৃহহীন হন প্রায় ৯৩ জন। অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টির সরকার নির্দেশ জারি করে যে, সরকারী হাসপাতালে চিকিৎসা হবে শুধু দাঙ্গাপীড়িত মুসলিমদেরই, দেশভক্ত ও শৌর্যবীর্যের প্রতীক হিন্দু জাতিদের সেখানে NO ENTRY। এইতো আমাদের দেশের ধর্মনিরপেক্ষতা। ওই রাজ্যেই ২০১৪ সালের ২৫শে জুলাই সাহারাননুর দাঙ্গায় ৩জনের (শিখ) মৃত্যু হয়।

এই লিস্ট কিন্তু Never ending। এই তো, অমরনাথ যাত্রীরা আবার শহীদ হলেন এই সেদিনও। তাই, হিন্দুদের ভাবতে হবেই যে, ৭১২ খ্ৰীষ্টাব্দ থেকে প্রায় ১৩০০ বছর ধরে যারা শুধু হিন্দু নিধনযজ্ঞে মেতে আছে, তাদের সাথে একসাথে থাকার আবার বৃথা চেষ্টা করবে নাকি শিবাজী, গুরু গোবিন্দ সিং-এর মতো দেশ, জাতি, ধর্ম ও সর্বোপরি নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার শেষ ও মরণপণ চেষ্টা করবে। সিদ্ধান্ত নিতে হবে খুব তাড়াতাড়ি। সময় কিন্তু বয়ে চলেছে। ইতিহাস থেকে যারা শিক্ষা নেয়না ইতিহাস তাদের কখনো ক্ষমা করে না। কারণ, History repeats itself। হিন্দুরা কি চায়? সোমনাথ মন্দির বা হিন্দুকুশের গণহত্যায় লক্ষ লক্ষ হিন্দুর হত্যা আবার হোক ? নিশ্চয় না। তাহলে কিংকর্তব্যবিমূঢ় না হয়ে থেকে এখন থেকেই হিন্দু রক্ষার দায়িত্ব হিন্দুদেরকেই নিজেদের কঁধে তুলে নিতে হবে।

কৃতজ্ঞতাঃ স্বদেশ সংহতি সংবাদ। পূজা সংখ্যা ২০১৭; পৃষ্ঠা-২২



সাধুসন্ত


সাধুসন্ত

ফেসবুক থেকে শেয়ার করেছেন প্রণব কুমার কুণ্ডু



প্রণব কুমার কুণ্ডু






Source : TRIPURANOW.CO.IN









     LATEST     1500 সাধুর মধ্যে 1100 জন সাধু হাই কোয়ালিফাইড-ডক্টর,প্রফেসর,PHD হোল্ডার।

1500 সাধুর মধ্যে 1100 জন সাধু হাই কোয়ালিফাইড-ডক্টর,প্রফেসর,PHD হোল্ডার।

Miscellaneous National
0
Share

আজ ছিলো প্রয়াগরাজে ২০১৯ সালের কুম্ভের দ্বিতীয় শাহী স্নান। এই স্নান মৌনি আমাবশ্যার দিনে সম্পন্ন করা হয়। এইবার এই তিথিটা আজ ৪ ফেব্রুয়ারি পড়লো। প্রথম রাজকীয় স্নানের সাথে 15 জানুয়ারী, ২০১৯ এ শুরু হওয়া কুম্ভ মেলা ৪ মার্চ পর্যন্ত চলবে। ইউনেস্কো কুম্ভকে বিশ্বের বৃহত্তম ধর্মীয় সম্মেলনের স্বীকৃতি দিয়েছে। এই মেলায় আসা সাধু ও আখড়া আকর্ষণের কেন্দ্র থাকে। এদের মধ্যে এক আখড়া নিরঞ্জানি আখড়া, যার মধ্যে ৭০ শতাংশ সধু-সন্ন্যাসী উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত। এর মধ্যে রয়েছে ডাক্তার, আইন বিশেষজ্ঞ, অধ্যাপক, সংস্কৃত পণ্ডিত ও আচার্য। তাদের সম্পর্কে কিছু আকর্ষণীয় তথ্য জেনে নেয়া যাক।


নিরঞ্জন আখড়ার চিকিৎসক-আইন বিশেষজ্ঞ এবং প্রফেসর:-

এই আখড়ার মহেশানন্দগিরি ভূগোল এর প্রফেসর, বলকানন্দ জি ডাক্তার এবং পূর্ণানন্দগিরি আইন বিশেষজ্ঞ (আইন বিশেষজ্ঞ) এবং সংস্কৃত পণ্ডিত।
সন্ত স্বামী আনন্দগিরি নেট কোয়ালিফাইড। তিনি আইআইটি খড়গপুর, আইআইএম শীলং এ বক্তৃতা দিয়েছেন। এখন বানারাস থেকে পিএইচডি করছেন। শান্ত আশুতোষ পুরি নেট কোয়ালিফাই করেছেন এবং পিএইচডি করেছেন।
এই আখড়ার ১৫০ এর মধ্যে ১০০ এর বেশি মহামন্ডলেশ্বর উচ্ছ শিক্ষিত।


আখড়া পরিষদের অধ্যক্ষ নরেন্দ্র গিরি জানালেন নিরঞ্জনী আখড়া প্রয়াগরাজের হরিদ্বারে পাঁচটি স্কুল ও কলেজে পরিচালনা করে। হরিদ্বারের তাদের সংস্কৃত কলেজও রয়েছে। কলেজগুলোর ব্যবস্থাপনা ও দেখাশুনা সন্ত দ্বারা পরিচালিত হয়, সময়-সময়ে, শিক্ষার্থীদের পড়াশুনাও করান।
নিরঞ্জনী আখড়ার ১৫০ এর মধ্যে ১০০ টি মহামন্ডলেশ্বর এবং ১৫০০ সাধুর মধ্যে ১১০০ জন সাধু উচ্বশিক্ষিত।
নিরঞ্জন আখড়া খুবই প্রষিদ্ধ। সিদ্ধার্থ শংকর গৌতম উনার বই সনাতন সাংস্কৃতির মহাপর্ব তে লিখেছেন ৯০৪ বছর আগে গুজরাটের মাডবী তে নিরঞ্জন আখড়ার স্থাপনা হয়েছিল। জেখানে ইতিহাসবিদ যদুনাথ সরকার এটাকে ১৯০৪ বলেছেন। প্রমাণ অনুযায়ী, বিক্রম সম্বত ৯৬০ এ এর প্রতিষ্ঠা হয়েছিল।


সব আখড়ার মধ্যে নিরঞ্জনীআখড়া সবচেয়ে বিখ্যাত। এদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি শিক্ষিত সাধু-সন্ন্যাসী শিব পরম্পরা কে মেনে চলেন।এরা জটা রাখেন। উনাদের আরাধ্য দেব কার্তিক। যিনি দেবতাদের সেনাপতি।

নিরঞ্জনী আখড়ার ইতিহাস ডুঙ্গরপুর রাজতন্ত্র এর রাজগুরু মোহনানন্দ এর সময় থেকে পাওয়া যায়।


আদিগুরু শংকরাচার্য ভারতের চার কোণে চারটি পিঠের নির্মাণ করেন। এগুলি হলো – গোবর্ধন পিঠ, সারদা পিঠ, দ্বারিকা পিঠ এবং জ্যোতির্মঠ পিঠ। এছাড়াও ভারতের বিভিন্ন মঠ ও মন্দিরের রক্ষার জন্য সনাতন হিন্দু ধর্মের বিভিন্ন সম্প্রদায়ের লোককে একত্রিত করে তিনি বিভিন্ন আখড়ার সূত্রপাত করেন।

কয়েকটি প্রসিদ্ধ আখড়া – শ্রী নিরঞ্জনী আখড়া, শ্রী জুনা আখড়া, শ্রী মহানির্বান আখড়া, শ্রী অটল আখড়া, শ্রী আনন্দ আখড়া, শ্রী পঞ্চগনি আখড়া, শ্রী গোরক্ষনাথ আখড়া, শ্রী বৈষ্ণব আখড়া, শ্রী নির্মল আখড়া, শ্রী নির্মোহী আখড়া প্রভৃতি।



শংকরাচার্য বুঝতে পারেন কেবলমাত্র আধ্যাত্মিক শক্তি বিদেশী শক্তির মোকাবিলা করার জন্য যথেষ্ট নয়। উনি যুবক সাধুদের শরীর গঠন এবং অস্ত্র শিক্ষার উপর জোর দেন। অনেকবার অনেক রাজা মহারাজাও বিদেশী আক্রমণকারীদের হাত থেকে বাঁচার জন্য নাগা সাধুদের সাহায্য নেন। ইতিহাসের পাতা ঘাঁটলে দেখা যাবে প্রায় ৪০০০০ নাগা সন্ন্যাসী বিভিন্ন সময় যুদ্ধে অংশ নেন। আহমেদ শাহ আবদালি গোকুল আক্রমণ করলে নাগারাই গোকুলকে রক্ষা করে।


শুক্রবার, ১২ জুলাই, ২০১৯

বিবাহিত নারী তাঁর স্বামির ভাগ্য লাভ করে


বিবাহিত নারী তাঁর স্বামির ভাগ্য লাভ করে



প্রণব কুমার কুণ্ডু











পিতা মাতা ভ্রাতা ত্রাতা পুত্র পুত্রবধূ প্রভৃতিরা, প্রত্যকেই তাঁদের নিজ নিজ পুণ্য ভোগ করে, তাঁদের নিজ নিজ ভাগ্য অনুসারে চলে !

তবে বিবাহিত নারী, তাঁর স্বামির ভাগ্যও লাভ করে !



* সূত্র : 'শ্রীমদ্‌বাল্মীকীয় রামায়ণ', পৃষ্ঠা ২৫৮, শ্লোক ৪ ও ৫, গীতা প্রেস।

বুধবার, ১০ জুলাই, ২০১৯

রামায়ণ ও মালদীপ


রামায়ণ ও মালদীপ




প্রণব কুমার কুণ্ডু











'সর্বেশ্বরের' লেখায়, 'মালদীপ' কে, লঙ্কা প্রমাণ করা হয়েছে।
কিছু মানুষ, মালদীপকে, 'ধ্বস্ত', 'মজ্জিত' , এবং দুর্জ্ঞেয় বলেও , মনে করতেন।

* ' শ্রীমদ্‌বাল্মীকীয় রামায়ণ ' , পৃষ্ঠা ৯, গীতা প্রেস।

দ্বিতীয় পর্যায়ে জিতে, মোদিজি, সর্বপ্রথম, এই মালদীপে সফর করতে গিয়েছিলেন !

মোদিজির ইচ্ছা, মালদীপ থেকে ভারতের কেরালা প্রদেশ পর্যন্ত, একটি নৌ-চলাচল ব্যবস্থা, নিয়মিত ভাবে, প্রবর্তন করেন।

প্রসঙ্গত উল্ল্যেখযোগ্য, বর্তমানে মালদীপ একটি মুসলিম দেশ। ওখানে অ-মুসলিমদের ভোটাধিকার নেই !

মঙ্গলবার, ৯ জুলাই, ২০১৯

অযোধ্যাপুরী


অযোধ্যাপুরী




প্রণব কুমার কুণ্ডু                                                                










অযোধ্যাপুরী। তিন যোজন বিস্তৃত !
এক যোজন = চার ক্রোশ পরিমাণ দূরত্ব।
ক্রোশ = ৮০০০ হাত বা দুই মাইলের কিছু বেশি দীর্ঘ পথ-পরিমাণ।
দুই যোজন বিস্তারের মধ্যেই, সার্থকনামা বলে প্রকাশিত অযোধ্যাপুরী ; যাকে যুদ্ধদ্বারা জয়করা ছিল অসম্ভব !
সেই অযোধ্যাপুরী কিন্তু মুসলমানেরা জয় করে দেখিয়ে দিয়েছিলেন !



* বাল্মীকি রামায়ণ, গীতা প্রেস, পৃষ্ঠা ২০, শ্লোক ২৬।

সোমবার, ৮ জুলাই, ২০১৯

তপস্বীদের প্রকার ভেদ


তপস্বীদের প্রকার ভেদ



প্রণব কুমার কুণ্ডু                                                                 










বৈখানস ( বাণপ্রস্থ বা বাণপ্রস্থ-সম্বন্ধীয়। )
বালখিল্য ( আঙুলের মতো ক্ষুদ্রকায় পৌরাণিক ঋষিবিশেষ, সংখ্যায় তাঁরা ছিলেন ষাট হাজার। )
সম্প্রক্ষাল ( সম্যক রূপে প্রক্ষালন। )
মরীচিপ ( শুধুমাত্র চন্দ্রকিরণ পানকারী। )
পত্রাহারী
উন্মজক ( সর্বদা আকণ্ঠ জলে ডুবে, তপস্যাকারী। )
পঞ্চাগ্নিসেবী
বায়ুভক্ষী
জলভক্ষী
স্থণ্ডিলশায়ী ( যজ্ঞস্থলের মাটির উপরে অথবা ভূমিশয্যায় শয়নকারী। )
আকাশনিলয়ী
ঊর্ধ্ববাসী
প্রভৃতি !


বাল্মীকি রামায়ণ, গীতা প্রেস, পৃষ্ঠা ৮।

লঙ্কাযুদ্ধ !


লঙ্কাযুদ্ধ !



প্রণব কুমার কুণ্ডু                   












শ্রীরাম যখন অযোধ্যা থেকে, বনযাত্রা আরম্ভ করেন, তখন নয়টি গ্রহ একত্র হয়ে যায় !
আর সেই জন্যই লঙ্কাযুদ্ধ হয় !




বাল্মীকি রামায়ণ, গীতা প্রেস, পৃষ্ঠা ৭।

রবিবার, ৭ জুলাই, ২০১৯

রামায়ণে তন্ত্রশাস্ত্র


রামায়ণে তন্ত্রশাস্ত্র



প্রণব কুমার কুণ্ডু











রাবণ এবং মেঘনাদ ছিলেন তান্ত্রিক !

মেঘনাদের সমস্ত বিজয় ছিল, তন্ত্রমূলক !
তিনি কৃষ্ণবর্ণের জ্যান্ত ছাগল বলি দিতেন !

রাবণের রথের ধ্বজা ওপর, তান্ত্রিকের চিহ্ন, অর্থাৎ নরমুণ্ড থাকত !



বাল্মীকি/গীতা/৪।

নজরুল


নজরুল



প্রণব কুমার কুণ্ডু













নজরুল।
সেকুলার !

তিনি হিন্দুঘরের মেয়েকে, মুসলমান করে বিয়ে করেছিলেন !
হিন্দুদের মধ্যে কেউ কেউ, তাতে, হাততালিও দিয়েছিলেন !

কেন,  নজরুল হিন্দুধর্ম গ্রহণ করে, হিন্দুমেয়েকে, বিবাহ করতে পারতেন না ?

তাহলে তাঁকে. বিদেশবিভুঁই-এ, কবরে গিয়ে, ফের দমবন্ধ অবস্থায়, থাকতে হত না !

মুক্ত আকাশে লেলিহান শিখায়, পুড়তে পারতেন !

সোমবার, ১ জুলাই, ২০১৯

Indian Constitution


Indian Constitution


Information collected by  PRANAB KUMAR KUNDU



Pranab Kumar Kundu


Indira Gandhi 
unconstitutionlly added the words 
" SECULAR " & " SOCIALIST "
via 42nd  Amendment
in the Indian Constitution
in the year 1976.

Those should be
REMOVED IMMEDIATELY
& instead
ADD
" HINDUTWA " & " SANATAN "
in the constitution of India !