রবিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২০

Maritime History of India- 5000 BCE | Bhagirath Joshi

Temple Tales | Anuradha Goyal

দুর্গা পূজা কি করা উচিত হিন্দুদের? | দুর্গা পূজার ইতিহাস | বেদে মূর্তি প...

শনিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২০

মুসলিম তোষণ বন্ধ কর

মুসলিম তোষণ বন্ধ কর
ছবিতে থাকতে পারে: যে টেক্সটে 'pscwb.ucanapply.com SIGN IN Public Service Commission West Bengal ব्कাसিয় रਰे Welcome to PSC WB CATEGORY MARKS OBTAINED BYHE THE LAST QUALIFIED CANDIDATE UR 65 OBO-A 43 OBC-B 56.33 SC 48.67 SC(LD&CP) 5.33' লেখা আছে

আসুন, রাতে শুতে যাওয়ার আগে একটা কেস স্টাডি পড়ে শুতে যান, তারপর নিশ্চিন্তে ঘুমোন খন। এমনিতেও এই "নিশ্চিন্তের ঘুম"-টা আর কয়েকদিনেরই মাত্র, তারপরে তো.....
যাই হোক, মূল পোস্টে ফেরা যাক। পোস্টের সঙ্গে সংযুক্ত ছবিটি ২০১৯ সালের পিএসসি ক্লার্কশিপ পরীক্ষার ফলাফল। রাজ্যের ওয়েবসাইটে দেওয়া ফলাফল অনুযায়ী, উক্ত পরীক্ষায় MQM (Minimum Qualifying Marks) General Caste-এর ক্ষেত্রে ৬৫, OBC-B Caste-এর ক্ষেত্রে ৫৬.৩৩, SC-এর ক্ষেত্রে ৪৮.৬৭ এবং OBC-A Caste-এর ক্ষেত্রে ৪৩।
OBC-A Caste-টা শেষে লেখা হলো, কারণ এখানেই লুকিয়ে আছে ভবিষ্যৎ পাকিস্তানের আসল রহস্য ও রসদ।
দেশের শীর্ষ আদালত স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে যে ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ কিছুতেই দেওয়া যাবে না। দেশের একটি অঙ্গরাজ্য হিসেবে পশ্চিমবঙ্গেও সেটি কস্মিনকালে দেওয়া হয়নি। কিন্তু হঠাৎই ২০১৪ সাল থেকে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের কোটা সিস্টেমে অনুপ্রবেশ ঘটলো OBC-A Caste Category-এর। সম্পূর্ণ আইনবিরুদ্ধভাবে এই ক্যাটাগরিতে ঢোকানো হলো এই রাজ্যের তথা এই দেশের দ্বিতীয় সংখ্যাগরিষ্ঠ সম্প্রদায়কে। শুধু তাইই নয়, এই দেশের তথা এই রাজ্যের ভুমিপুত্রদের প্রাপ্য সংরক্ষণের ১৭%-এর মধ্যে ১০%-ই (অর্থাৎ প্রায় ৬০%-ই) নিজেদের হাতে ওদের প্লেটে করে সাজিয়ে দিলো এই রাজ্যের সরকার!!!
■ কেন "আইনবিরুদ্ধ", এইবার সেই আলোচনায় আসা যাক।
◆ প্রথমতঃ সংরক্ষণ ব্যবস্থা চালু করা হয়েছিল, যাতে জাতি বৈষম্যের কারণে এই দেশের পিছিয়ে পড়া নাগরিকবৃন্দ সমাজের সামনের সারিতে আসার একটি সুযোগ পায়। সেই অনুযায়ী ১৯৪৭ সালে অনগ্রসর Scheduled Caste ও ততোধিক অনগ্রসর Scheduled Tribe-দের যথাক্রমে ১৫% ও ৭.৫% হারে কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন চাকরিতে সংরক্ষণ দেওয়া শুরু হয়। এরপর ১৯৯২ সালে মণ্ডল কমিশনের রিপোর্ট অনুযায়ী আরেকটি নতুন ক্যাটাগরি সৃষ্টি করা হয় হিন্দু সমাজের অন্যান্য অনগ্রসর জাতিগুলোর সুবিধার্থে -- OBC (Other Backward Caste), যার কোটার শতাংশ ২৭%। এইবার সব রাজ্যে মোটামুটিভাবে একটু কমবেশি করে এই অনুপাতটাই অনুসরণ করা হয়।
এইবার এখানে উল্লেখ্য, যেহেতু হিন্দুধর্মেই জাতিভেদ প্রথা প্রচলিত, সেহেতু একমাত্র হিন্দু ধর্মের অনগ্রসর জাতিগুলোর জন্যই এই সংরক্ষণ ব্যবস্থা চালু করা হয়েছিলো। কিন্তু যেহেতু "ইসলামের চোখে বা ক্রিশ্চিয়ানিটির চোখে সকলেই সমান", সেই জন্য স্বাভাবিকভাবেই ইসলাম বা অন্যান্য মতবাদ/ধর্মের জন্য এই সংরক্ষণ ব্যবস্থা প্রযোজ্য নয়। কারণ, সংরক্ষণ ব্যবস্থা চালু করার আগে এটা বিভিন্ন সমীক্ষা দ্বারা উঠে এসেছিলো যে এই দেশে মোটামুটি জাতিভিত্তিক আয়ের হায়ারার্কিই অনুসৃত হয়। সেই অনুযায়ী শুধুমাত্র হিন্দুধর্মের পিছিয়ে পড়া শ্রেণীগুলোর জন্যই সংরক্ষণ ব্যবস্থা চালু করা হয়।
কিন্তু সেখানে বাধ সাধে আমাদের সাধের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ। এখানে SC, ST, OBC-দের জন্য যথাক্রমে ২২%, ৬%, ১৭% -- এই অনুপাত অনুসরণ করা হলেও ২০১৪ সালে হঠাৎই OBC অংশটিকে দু'ভাগ করা হয়, OBC-A ও OBC-B এবং অত্যন্ত ন্যাক্কারজনকভাবে মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রায় বেশিরভাগ উপসম্প্রদায়কেই এই OBC-A তালিকাভুক্ত করা হয়। OBC-A ক্যাটাগরির জন্য কোটার শতাংশ ঠিক করা হয় ১০%, যেখানে দুয়োরাণীর মতো OBC-B ক্যাটাগরির জন্য পড়ে থাকে বাদবাকি ৭% সংরক্ষণ ব্যবস্থা, অর্থাৎ ভুমিপুত্রদের এতদিন হাতে মারা হতো, এবার ভাতে মারার ব্যবস্থাও সরকারিভাবে করা হলো। দ্বিচারিতা আর তৎজনিত ভণ্ডামির আরেকটা হাতে গরম উদাহরণ এটা যে যেখানে বারংবার তারস্বরে, গগনবিদারী চিৎকারে বলা হয়ে থাকে, "ইসলামে জাতপাতের কোনো ভেদাভেদ নেই, কোনো উঁচুনিচু নেই", সেখানে সেই ইসলাম মতবাদভুক্ত সম্প্রদায়কে সম্পূর্ণ অন্যায্যভাবে এই OBC তালিকাভুক্ত করা হলো এখানকার ভূমিপুত্রদের রুটি-রুজি ছিনিয়ে নিয়ে, তাও আবার মোট OBC সংরক্ষণের ৬০% নিয়ে, অর্থাৎ রাজ্য সরকারের মতে, SC ও ST বাদ দিয়ে এই রাজ্যের মোট অনগ্রসর জাতিভুক্তদের মধ্যে ৬০%-ই নাকি মুসলিম সম্প্রদায়ভুক্ত ও বাকি ৪০% হিন্দু সম্প্রদায়ভুক্ত!!!
◆ দ্বিতীয়তঃ যেখানে দেশের শীর্ষ আদালত পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছে যে ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ অবৈধ, সেখানে কী করে দেশের একটা অঙ্গরাজ্য হয়ে পশ্চিমবঙ্গ তার নিয়মভঙ্গ করে যাচ্ছে, এটাই আশ্চর্য্যের। তাহলে কি পশ্চিমবঙ্গে ৩৭০ ধারা বলবৎ থাকাকালীন সাবেক কাশ্মীরের মত কেন্দ্রের সব নিয়ম অনুসৃত হয় না?
.
এইবার আসা যাক, ২০১৪ সালে রোপিত এই বিষবৃক্ষের ফলের আলোচনায়।
পোস্টের সঙ্গে সংযুক্ত ছবি থেকে এটা পরিষ্কার যে উক্ত পরীক্ষার ফলাফল অনুযায়ী, একটি General Caste-এর প্রার্থীর প্রাপ্ত নম্বরের মাত্র দুই-তৃতীয়াংশ নম্বর পেয়ে একটি OBC-A ক্যাটাগরিভুক্ত প্রার্থী সেই একই পরীক্ষা পাশ করছে। এইবার আপনি বলতেই পারেন যে সে তো General Caste-এর ক্ষেত্রে বরাবরই MQM বেশি থাকে। মানলাম আপনার কথা। কিন্তু এটা তো অনস্বীকার্য যে SC-দের থেকে সব সময়ই OBC-দের MQM বেশি থাকে। সেখানে কী দেখা যাচ্ছে? SC ক্যাটাগরির প্রার্থী থেকে ১১.৬৫%, এমনকি OBC-B ক্যাটাগরির প্রার্থী থেকেও ২৩.৬৬% কম নাম্বার পেয়ে একজন OBC-A ক্যাটাগরির প্রার্থী সেই একই পরীক্ষা পাশ করছে।
অর্থাৎ কী দাঁড়ালো সর্বমোট চিত্র? পরীক্ষায় পাশ করতে গেলে ৪০% সংরক্ষিত অনগ্রসর হিন্দু প্রার্থীকে যেখানে চারটে প্রশ্নের সঠিক উত্তর করতে হবে, সেখানে ৬০% সংরক্ষিত অনগ্রসর মুসলিম প্রার্থীকে তিনটে প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিলেই চলবে!!!
"গাছেরও খাবো, তলারও কুড়োবো"--বাগধারাটা কি রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্তের পরেই বাঙ্গালা ব্যাকরণে যুক্ত হয়েছিলো? জানি না। তবে শুধু এটুকু জানি, বাঙ্গালার বর্তমান আকাশে আবারও মুসলিম লীগ সরকারের সেই দুর্বিসহ দিনগুলোর ঘনঘটা!!! সেদিন তো গোপাল পাঁঠা বাঁচিয়েছিলেন!! কিন্তু আজ কে বাঁচাবেন আমাদের?
আসলে ঘরপোড়া গরু তো, তাই সিন্দুরে মেঘ দেখলেই ডরাচ্ছি আর কি!!! তবে আপনারা নিশ্চিন্তেই ঘুমোন। হাজার হোক, আপনার পাশের বাড়ির বা আপনার সহযাত্রী/সহকর্মী যবন ব্যক্তিটি তো আর "ওরকম" নন, সুতরাং আপনি শিয়ালের কাছে মুরগি জমা দিয়ে নিশ্চিন্তে ঘুমোতেই পারেন!!!
Sayan Pal লিখেছেন ☝️☝️


শেয়ার করেছেন : - প্রণব কুমার কুণ্ডূ


বৃহস্পতিবার, ২২ অক্টোবর, ২০২০

জেনে রাখুন চিনে রাখুন কনভার্টেড ইসলাম !

জেনে রাখুন  চিনে রাখুন কনভার্টেড ইসলাম !


ছবিতে থাকতে পারে: আগুন এবং খাবার
আমি কেন ধর্মনিরপেক্ষতা-কে ঘৃণা করি
উজবেক দখলদার সম্রাট শাহজাহানের শাসন আমলে ভারতে আসা ইংরেজ পর্যটক পিটার মাণ্ডি লিখেছেন, "শাহজাহানের আমলে দুর্ভিক্ষ হয় দাক্ষিণাত্য ও গুজরাটে। এই দুর্ভিক্ষের উদ্দেশ্য ছিল, হিন্দু হত্যা। লক্ষ লক্ষ হিন্দু কৃষককে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত করতে না পেরে, তাদের হত্যা করা হয়েছিল এবং হিন্দু মেয়েদের বানানো হয়েছিল যৌনদাসী। তবে এই দুর্ভিক্ষে মুসলমানদের কোনো ক্ষতি হয়নি। কারণ, হিন্দুদের জমিজমা কেড়ে নিয়ে, মুসলমানদের মধ্যে বিলিয়ে দেওয়া হয়েছিল। লুট করা হয়েছিল হিন্দুদের সমস্ত অর্থকড়ি সোনাদানা। রাস্তাঘাটে পড়েছিল দুর্ভিক্ষপীড়িত হিন্দুদের লাশ, সৎকার করার লোক ছিল না। এত অধিক সংখ্যক লাশ পড়ে থাকায় চারদিকে এমন বিকট দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়েছিল, যার জন্য পিটার মাণ্ডি একটি তাঁবু খাটানোর জায়গা খুঁজে পাননি।"
ইউরোপীয় পর্যটক বার্ণিয়ে তার "ট্রাভেলস ইন্ দ্য মুঘল এম্পায়ার" গ্রন্থে লিখছেন, "মুঘল রাজপ্রাসাদের মধ্যে ঘন ঘন মীনাবাজার বসানো হতো এবং সেখানে জোর করে ধরে আনা হিন্দু নারীদের বেচাকেনা করা হতো। সম্রাটের কোন হিন্দু নারীকে মনে ধরে গেলে তার স্থান হতো হারেমে।"
টিপু সুলতানের হারেমে ছিল ৬০১ জন হিন্দু নারী। এর মধ্যে তার পিতা হায়দার আলীর ২৬৮ জন, টিপুর নিজস্ব ৩৩৩ জন। এমনকি এদের মধ্যে মহীশূরের হিন্দু রাজপরিবারের দু'জন কন্যাও ছিলেন।
হিন্দু নারীদের ক্রীতদাসী হিসেবে কিনে এনে যথেচ্ছ যৌন নির্যাতন চালানোর পাশাপাশি তাদের দিয়ে বেগমদের শৌচাগার পরিস্কার করানো হতো। বেগমদের মল-মূত্র মাথায় করে বয়ে নিয়ে যেতে হতো তাদের। হিন্দু নারীরা এই নরক যন্ত্রণা থেকে নিস্কৃতি পেতে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতো।
তথ্যসূত্র : ক্যাপ্টেন হ্যারিয়ট, চিফ সেক্রেটারি অব্ মাদ্রাজ (০২/০৭/১৮০০ খ্রিঃ) রিপোর্ট
কৃত্তিবাস ওঝা
২১/১০/২০২০খ্রিঃ

শেয়ার করেছেন : - প্রণব কুমার কুণ্ডূ


শ্রীকৃষ্ণ

 শ্রীকৃষ্ণ


শেয়ার করেছেন : - প্রণব কুমার কুণ্ডূ















🌷🌷 মধুর হরিনাম সংকীর্তন🌹🌹(Modur Horinam Songkirton)

🌺#ওঁ_তৎ_সৎ🙏#ভগবান_শ্রীকৃষ্ণ_বিশ্বরূপ দর্শনযোগে তাঁর নিজের সম্পর্কে যা বলেছেন–
🌺১)সমস্ত দেবতাদের মধ্যে – আমি ইন্দ্র।
🌺২)আদিত্যদের মধ্যে – আমি বিষ্ণু।
🌺৩)মরুতদের মধ্যে – আমি মরীচি।
🌺৪)রুদ্রদের মধ্যে – আমি শিব।
🌺৫) যক্ষ ও রাক্ষসদের মধ্যে – আমি কুবের।
🌺৬)বসুদের মধ্যে – আমি অগ্নি।
🌺৭)সেনাপতিদের মধ্যে – আমি কার্তিক।
🌺৮)গন্ধর্বদের মধ্যে – আমি চিত্ররথ।
🌺৯)স্রষ্টাদের মধ্যে – আমি ব্রহ্মা।
🌺১০)দৈত্যদের মধ্যে – আমি ভক্ত প্রহ্লাদ।
🌺১১)দণ্ডদাতাদের মধ্যে – আমি যম।
🌺১২)পিতৃ পুরুষদের মধ্যে – আমি অর্যমা।
🌺১৩)সন্তান উৎপদানের হেতু – আমি কামদেব।
🏵মুনি-ঋষি:
🌺১৪)মুনিদের মধ্যে – আমি ব্যাস।
🌺১৫)মহর্ষিদের মধ্যে – আমি ভৃগু।
🌺১৬)দেবর্ষিদের মধ্যে – আমি নারদ মুনি।
🌺১৭)সিদ্ধদের মধ্যে – আমি কপিল মুনি।
🌺১৮)পুরোহিতদের মধ্যে – আমি বৃহস্পতি।
🌺১৯)কবি বা চিন্তাবিদদের মধ্যে – আমি শুক্রাচার্য।
🏵মানব এবং রাজা:
🌺২০)পাণ্ডবদের মধ্যে – আমি অর্জুন।
🌺২১)মানুষদের মধ্যে – আমি সম্রাট বা রাজা।
🌺২২)বৃষ্ণিদের মধ্যে – আমি বাসুদেব।
🏵প্রাণী:
🌺২৩)অশ্বসমূহের মধ্যে – আমি উচ্চৈঃশ্রবা।
🌺২৪)শ্রেষ্ঠ হস্তিসমূহের মধ্যে – আমি ঐরাবত।
🌺২৫)গাভীসমূহের মধ্যে – আমি কামধেনু।
🌺২৬)সর্পমূহের মধ্যে – আমি বাসুকি।
🌺২৭)নাগদের মধ্যে – আমি অনন্ত।
🌺২৮)জলচরসমূহের মধ্যে – আমি বরুণদেব।
🌺২৯)মৎস্যসমূহের মধ্যে – আমি মকর।
🌺৩০)পশুদের মধ্যে – আমি সিংহ।
🌺৩১)পক্ষীসমূহের মধ্যে – আমি গরুড়।
🏵আইন-শৃঙ্খলা:
🌺৩২)বশীকারীদের মধ্যে – আমি কাল।
🌺৩৩)শস্ত্রধারীদের মধ্যে – আমি পরশুরাম।
🌺৩৪)বঞ্চনাকারীদের মধ্যে – আমি দ্যূতক্রীড়া।
🌺৩৫)দমনকারীদের মধ্যে – আমি দণ্ড।
🌺৩৬)অস্ত্রসমূহের মধ্যে – আমি বজ্র।
🌺৩৭)হরণকারীদের মধ্যে – আমি সর্বগ্রাসী মৃত্যু।
🌺৩৮)সংহারকারীদের মধ্যে – আমি মহাকাল রুদ্র।
🏵গুণাবলী:
🌺৩৯)জ্ঞানীদের মধ্যে– আমি জ্ঞান।
🌺৪০)গুহ্যধর্মের মধ্যে – আমি মৌন।
🌺৪১)বিজয়কামীদের মধ্যে – আমি নীতি।
🌺৪২)তেজস্বীদের মধ্যে– আমি তেজ।
🌺৪৩)নারীদের আমি – কীর্তি, শ্রী, বাণী, স্মৃতি, মেধা, ধৃতি, ক্ষমা গুণ।
🌺৪৪)উদ্যমীদের মধ্যে– আমি উদ্যম।
🌺৪৫)আমিই বিজয়।
🌺৪৬)বলবানদের মধ্যে– আমি বল।
🏵প্রকৃতি:
🌺৪৭)জ্যোতিষ্কসমূহের মধ্যে – আমি চন্দ্র‌।
🌺৪৮)নক্ষত্রসমূহের মধ্যে – আমি কিরণশালী সূর্য।
🌺৪৯)পর্বতসমূহের মধ্যে – আমি সুমেরু।
🌺৫০)স্থাবরসমূহের মধ্যে – আমি হিমালয়।
🌺৫১)জলাশয়সমূহের মধ্যে – আমি সাগর।
🌺৫২)বৃক্ষসমূহের মধ্যে – আমি অশ্বত্থ বৃক্ষ।
❤জয় গীতা।
💓জয় শ্রীকৃষ্ণ।
❤ শুভ সকাল !
#ভক্তি শ্রদ্ধা #হরে কৃষ্ণ🕉
ছবিতে থাকতে পারে: 2 জন ব্যক্তি