জন্মদিন
যত জন্মদিন হয়, মৃত্যুদিন তত এগিয়ে আসে !
কাজেই জন্মদিনে কারোর উল্লসিত হওয়ার কারণ নেই !
তেমনি বিমর্ষ হবারও কারণ নেই !
তাছাড়া জন্মের দিনটিতে, জন্মদাত্রী মা-জননীর ব্যথা-বেদনা যন্ত্রণা রক্তক্ষয় ইত্যাদিও স্মরণ করতে হয় !
না করলে নিমকহারামি করা হয় !
করলে নিমকহালালি হয় !
ভালো-মন্দ খাবে, চিনির ড্যালা কেক খাবে. ঐতিহ্যমণ্ডিত পায়েস খাবে না, এসব তো যে কোন দিন করা যায় !
জন্মদিন ঐসব দিনগুলোর, যে কোন একটা দিন !
জন্মদিনে কি গায়ে পায়রার পালক গজায় ?
আশীর্বাদে শুভেচ্ছায় আয়ু বাড়ে না !
আশীর্বাদ শুভেচ্ছা না জানালেও আয়ু কাড়ে না !
তবে আমি বিশ্বাস করি, কেউ যদি নিজের ব্যাপারে নিজেই আন্তরিক ভাবে আকুল প্রার্থনা জানায়, তবে কাজ হয়, বা কাজ হতে পারে !
শরীর সুস্থ রাখার ব্যাপারে খাদ্য-পানীয় একটা বিরাট factor !
মনের আনন্দ, সেটা , পুরোপুরি মনের ব্যাপার !
যাতে মন আনন্দে থাকে, তার, চেষ্টা সবারই, সবসময়ে, করা উচিত ! শুধু জন্ম দিনে নয় !
আর মৃত্যুদিনেও, মৃত্যুর ক্ষণেও, পারলে, আনন্দে থাকার চেষ্টা করা উচিত !
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন