বৃহস্পতিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯

ইসলামের পবিত্র কোরআন শরীফে অমুসলিমদের হত্যা করার কথা অনেকবার স্পষ্ট ভাবে লেখা আছে।


   ইসলামের পবিত্র কোরআন শরীফে অমুসলিমদের হত্যা করার কথা অনেকবার স্পষ্ট ভাবে লেখা আছে।


 প্রণব কুমার কুণ্ডু 










ফেসবুক থেকে         শেয়ার করেছেন          প্রণব কুমার কুণ্ডু



Arahan Alhaqiqat Alsaraf তার প্রথম পোস্ট শেয়ার করেছেন৷



ইসলামের পবিত্র কোরআন শরীফে অমুসলিমদের হত্যা করার কথা অনেকবার স্পষ্ট ভাবে লেখা আছে।

উদাহরণ হিসেবে আমি কিছু আয়াত নিচে লিখলাম

কোরান-(৯:৫) - অতঃপর নিষিদ্ধ মাস অতিবাহিত হলে মূর্তিপূজারীদের হত্যা কর যেখানে তাদের পাও, তাদের বন্দী কর এবং অবরোধ কর। আর প্রত্যেক ঘাঁটিতে তাদের সন্ধানে ওঁৎ পেতে বসে থাক। কিন্তু যদি তারা তওবা করে, নামায কায়েম করে, যাকাত আদায় করে, তবে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিশ্চয় আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
কোরান-(৪৭:৩৫) যখন তোমাদের কাছে উপযুক্ত ক্ষমতা থাকবে তখন তোমরা সন্ধির আহবান জানিও না। আল্লাহই তোমাদের সাথে আছেন। তিনি কখনও তোমাদের কর্ম হ্রাস করবেন না।
কোরান-(৫:৩৩) যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের সাথে সংগ্রাম করে এবং দেশে হাঙ্গামা সৃষ্টি করতে সচেষ্ট হয়, তাদের শাস্তি হচ্ছে এই যে, তাদেরকে হত্যা করা হবে অথবা ক্রুশবিদ্ধ করা হবে অথবা তাদের হস্তপদসমূহ বিপরীত দিক থেকে কেটে দেয়া হবে অথবা দেশ থেকে বহিষ্কার করা হবে।
কোরান (৮:১২) স্মরণ করো! তোমার প্রভু ফিরিশ্‌তাদের কাছে প্রেরণা দিলেন -- ''আমি নিশ্চয়ই তোমাদের সাথে আছি, কাজেই যারা ঈমান এনেছে তাদের সুপ্রতিষ্ঠিত করো। আমি অচিরেই তাদের অন্তরে ভীতি সঞ্চার করবো যারা অবিশ্বাস পোষণ করে, অতএব ঘাড়ের উপরে আঘাত করো আর তাদের থেকে সমস্ত প্রত্যঙ্গ কেটে ফেলো।’’
কোরান-(৮:৬৭) নবীর পক্ষে উচিত নয় বন্দীদিগকে নিজের কাছে রাখা, যতক্ষণ না দেশময় প্রচুর রক্তপাত ঘটাবে। তোমরা পার্থিব সম্পদ কামনা কর, অথচ আল্লাহ চান আখেরাত।
কোরান-(৯:৭৩) -হে নবী, কাফেরদের সাথে যুদ্ধ করুন এবং মুনাফেকদের সাথে তাদের সাথে কঠোরতা অবলম্বন করুন।
কোরান (৯৮:৬) "নিঃসন্দেহ গ্রন্থের অনুবর্তীদের মধ্যের যারা অবিশ্বাস পোষণ করে আর বহুখোদাবাদীরা -- জাহান্নামের আগুনে, তা তে তারা অবস্থান করবে। তারাই স্বয়ং সৃষ্টজীবদের মধ্যে নিকৃষ্টতম।"

কোরান(৩:২৮) মুমিনগন যেন অন্য মুমিনকে ছেড়ে কেন কাফেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ না করে। যারা এরূপ করবে আল্লাহর সাথে তাদের কেন সম্পর্ক থাকবে না। তবে যদি তোমরা তাদের পক্ষ থেকে কোন অনিষ্টের আশঙ্কা কর, তবে তাদের সাথে সাবধানতার সাথে থাকবে আল্লাহ তা’আলা তাঁর সম্পর্কে তোমাদের সতর্ক করেছেন। এবং সবাই কে তাঁর কাছে ফিরে যেতে হবে।
কোরান(৮:৪১) “আর এ কথাও জেনে রাখ যে, কোন বস্তু-সামগ্রীর মধ্য থেকে যা কিছু তোমরা গনীমত(লুট করা মাল) হিসাবে পাবে, তার এক পঞ্চমাংশ হল আল্লাহর জন্য, রসূলের জন্য, তাঁর নিকটাত্নীয়-স্বজনের জন্য এবং এতীম-অসহায় ও মুসাফিরদের জন্য;
কোরান(৪৭:৪) অতঃপর যখন তোমরা কাফেরদের সাথে যুদ্ধে অবতীর্ণ হও, তখন তাদের গর্দার মার , অবশেষে যখন তাদেরকে পূর্ণরূপে পরাভূত কর তখন তাদেরকে শক্ত করে বেধে ফেল। অতঃপর হয় তাদের প্রতি অনুগ্রহ কর, না হয় তাদের নিকট হতে মুক্তিপণ লও। তোমরা যুদ্ধ চালিয়ে যাবে যে পর্যন্ত না শত্রুপক্ষ অস্ত্র সমর্পণ করবে!
কোরান(৪:২৪) এবং নারীদের মধ্যে তাদের ছাড়া সকল সধবা স্ত্রীলোক তোমাদের জন্যে নিষিদ্ধ; তোমাদের দক্ষিণ হস্ত যাদের মালিক হয়ে যায়-এটা তোমাদের জন্য আল্লাহর হুকুম। এদেরকে ছাড়া তোমাদের জন্যে সব নারী হালাল করা হয়েছে, শর্ত এই যে, তোমরা তাদেরকে স্বীয় অর্থের বিনিময়ে তলব করবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করার জন্য-ব্যভিচারের জন্য নয়।
[“দক্ষিণ হস্ত যাদের মালিক” বলতে বুঝায় দাসী বা যৌনদাসী, যাদের অপহরণ করে আনা হয়েছে গনিমতের মাল হিসাবে ।]
[গনিমতের মাল হল অমুসলিমদের নারী, সন্তান, এবং তাদের ধনসম্পত্তি]

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন